
ছবি সংগৃহীত
হাদিসের আলোকে গীবতের পরিচয় এবং গীবতকারীর পরিণাম
আপডেট: ৩১ জানুয়ারি ২০১৫, ০৪:৫৭
আরবি হাদিস وَعَنْ أَبي هُرَيرَةَ رضي الله عنه: أنَّ رَسُولَ اللهِ، قَالَ: «أَتَدْرُونَ مَا الْغِيبَةُ ؟» قَالُوا: اَللهُ وَرَسُولُهُ أَعْلَمُ، قَالَ: «ذِكْرُكَ أَخَاكَ بِمَا يَكْرَهُ» قِيلَ: أَفَرَأَيْتَ إِنْ كَانَ فِي أَخِي مَا أَقُولُ ؟ قَالَ: «إِنْ كَانَ فِيهِ مَا تَقُولُ، فَقَدِ اغْتَبْتَهُ، وَإِنْ لَمْ يَكُنْ فِيهِ مَا تَقُوْلُ فَقَدْ بَهَتَّهُ». رواه مسلم বাংলা অনুবাদ আবূ হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু কর্তৃক বর্ণিত, একদা আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, “তোমরা কি জান, গীবত কাকে বলে?” লোকেরা বলল, আল্লাহ ও তাঁর রসূল অধিক জানেন। তিনি বললেন, “তোমার ভাই যা অপছন্দ করে, তাই তার পশ্চাতে আলোচনা করা।” বলা হল, আমি যা বলি, তা যদি আমার ভাইয়ের মধ্যে থাকে, তাহলে আপনার রায় কি? (সেটাও কি গীবত হবে?) তিনি বললেন, “তুমি যা (সমালোচনা করে) বললে, তা যদি তার মধ্যে থাকে, তাহলেই তার গীবত করলে। আর তুমি যা (সমালোচনা করে) বললে, তা যদি তার মধ্যে না থাকে, তাহলে তাকে অপবাদ দিলে।” [মুসলিম ২৫৮৯, তিরমিযি ১৯৩৪, আবু দাউদ ৪৮৭৪, আহমদ ৭১০৬, ৮৭৫৯, ২৭৪৭৩, ৯৫৮৬, দারেমি ২৭১৪]