You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নারী সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন নিয়ে রাষ্ট্রের দায় কী

২০২৪ সালের জুলাইয়ে বাংলাদেশের রাজপথে সংঘটিত গণ-অভ্যুত্থানে নারীদের সাহসী ও সংগঠিত অংশগ্রহণ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনে নতুন মাত্রা যোগ করে। দেশের মোট  জনসংখ্যার প্রায় ৫১ শতাংশ নারী হওয়ায় এই অংশগ্রহণ শুধু প্রতিবাদের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকেনি, গণ–অভ্যুত্থান–পরবর্তী রাষ্ট্রীয় কাঠামো পুনর্গঠনে নারীর প্রতিনিধিত্ব ও অধিকার পুনর্নির্ধারণের ঐতিহাসিক দাবি হয়ে ওঠে।

এই ধারাবাহিকতায় ২০২৪ সালের ১৮ নভেম্বর অন্তর্বর্তী সরকার ‘নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন’ গঠন করে। এই কমিশনের লক্ষ্য ছিল আইনি, সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক কাঠামোয় নারীদের প্রতি বিদ্যমান বৈষম্য পর্যালোচনা করে প্রাসঙ্গিক সংস্কার প্রস্তাবনা প্রণয়ন।

পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশের শ্রমশক্তিতে নারীর অংশগ্রহণ ৪২ দশমিক ৭ শতাংশ। নারীরা দৈনিক গড়ে ৬ দশমিক ২ ঘণ্টা গৃহস্থালি কাজ করেন, যেখানে পুরুষেরা করেন মাত্র ১ দশমিক ৪ ঘণ্টা। প্রায় ৭০ শতাংশ বিবাহিত নারী স্বামীর দ্বারা কোনো না কোনো ধরনের সহিংসতার শিকার হন। ৫৪ শতাংশ নারী শারীরিক বা যৌন নির্যাতনের শিকার এবং উত্তরাধিকার আইনে নারীরা এখনো সমান অংশ পান না।

নারীর সম-অধিকার অর্জন শুধু সামাজিক ন্যায়ের বিষয় নয়, এটি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত মানবাধিকারের অংশ। তাই নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন গঠন রাষ্ট্রীয় দায়বদ্ধতার প্রতিফলন এবং এক ঐতিহাসিক পদক্ষেপ, যা সমতা, মর্যাদা ও অন্তর্ভুক্তির ভিত্তিতে টেকসই সমাজ গঠনের গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন