কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর জন্য বড় চ্যালেঞ্জ রোহিঙ্গা ইস্যু

যুগান্তর চপল বাশার প্রকাশিত: ১৯ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:৫৪

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে জয়ী আওয়ামী লীগ নতুন সরকার গঠন করেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৩৭ সদস্যের মন্ত্রিসভার সদস্যরা শপথ নিয়েছেন ১১ জানুয়ারি। মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের দপ্তর বণ্টনও হয়ে গেছে এবং তারা কাজ শুরু করেছেন।


বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ে এসেছে নতুন মুখ। তাদের অন্যতম হলেন নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা হাছান মাহমুদ আগের মন্ত্রিসভায় পাঁচ বছর তথ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন। এর আগে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন ড. একে আব্দুল মোমেন। সংসদ-সদস্য নির্বাচিত হলেও তাকে নতুন মন্ত্রিসভায় রাখা হয়নি।


তথ্যমন্ত্রী হিসাবে হাছান মাহমুদের দায়িত্ব পালন কতটা সফল ছিল, সে সম্পর্কে কোনো প্রশ্ন ওঠেনি। তিনি মোটামুটি নির্বিঘ্নেই পাঁচ বছর পার করেছেন। কিন্তু সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেন তার দায়িত্ব পালনে সফল ছিলেন বলা যাবে না। তিনি পশ্চিমা শক্তির সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে ব্যর্থ হয়েছেন। তার কিছু বক্তব্য ও মন্তব্যের কারণে বিতর্কিত হয়েছেন বারবার। রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে তিনি কিছুই করতে পারেননি। এটাই তার সবচেয়ে বড় ব্যর্থতা।


নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ওপর অনেক বড় দায়িত্ব এসে পড়েছে। সদ্যসমাপ্ত নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্র ও আরও কয়েকটি পশ্চিমা শক্তির সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে অস্বস্তিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল, এখনো যার রেশ আছে। এটা স্বাভাবিক রাখতে হবে। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির মূলকথা ‘সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়’।


বঙ্গবন্ধু এ নীতি ঘোষণা করেছিলেন ১৯৭২ সালেই এবং সেই নীতিই অনুসরণ করা হচ্ছে। কিন্তু কেউ যদি আমাদের সঙ্গে শত্রুতা করে, বৈরী আচরণ করে, সেক্ষেত্রে আমাদের রাষ্ট্রীয় মর্যাদা বজায় রেখে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে। সবার সঙ্গে বন্ধুত্বের নীতি সর্বক্ষেত্রে কার্যকর না-ও হতে পারে।


রোহিঙ্গা সমস্যা


বাংলাদেশের ঘাড়ে জগদ্দল পাথরের মতো চেপে বসে আছে ১২ লাখ রোহিঙ্গা। ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট থেকে প্রতিবেশী মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশ থেকে নির্যাতিত রোহিঙ্গারা দলে দলে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করতে থাকে। তারা দক্ষিণ কক্সবাজারের উখিয়া, টেকনাফসহ বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নেয়। কয়েক মাসের মধ্যেই তাদের সংখ্যা দাঁড়ায় সাত লাখে। এর আগে থেকেই আরও প্রায় তিন লাখ রোহিঙ্গা কক্সবাজারের বিভিন্ন স্থানে অবস্থান করছিল। তাদের ফেরত পাঠানোর জন্য কথাবার্তাও হয়েছিল মিয়ানমারের সঙ্গে; কিন্তু তাদের ফেরত না নিয়ে আরও সাত লাখকে বাংলাদেশে ঠেলে দেয় মিয়ানমার।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও