ছবি সংগৃহীত

MyFreeLife: আমার জীবনের প্রথম অনলাইনে আউটসোর্সিং থেকে আয় ৬৮০০ টাকা মাত্র

এম এইচ বুলবুল
লেখক
প্রকাশিত: ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ১৩:০৮
আপডেট: ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ১৩:০৮

আমি অনেকদিন থেকেই শুনে আসছি অনলাইন আউটসোর্সিং এর কথা। বিষয়টির প্রতি খুবই আগ্রহী ছিলাম। আমার ইচ্ছে ছিল অনলাইন থেকে অন্তত ১ ডলার হলেও ইনকাম করব। কিন্তু প্রথমবারই ১ ডলারের পরিবর্তে একসাথে ১০০ ডলার (১০০x ৬৮ = ৬,৮০০ টকা) আয় করেছিলাম। আমি অনেক কষ্ট করে বিভিন্ন সাইটে কাজ করে আমার এলার্টপে একাউন্টে ১০৩ ডলার জমা করেছিলাম। আগে এলার্টপে সম্পর্কে একটু বলি। কমপক্ষে ১০০ ডলার জমা হলে এলার্টপে থেকে টাকা উঠানো যায় ৩ টি পদ্ধতিতে। ১. চেকের মাধ্যমে ২. ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে ৩, সরাসরি ব্যাংকে Transfer করার মাধ্যমে। চেক আনতে খরচ হয় ৪ ডলার, চেক আসতে সময় লাগে ৩০ দিন এবং চেক ব্যাংকে জমা দেওয়ার পর টাকা দেয় প্রায় ৪০ দিন পর। কোন কোন ব্যাংক ৫০০ টাকার মত চার্জ কেটে রাখে। মানে অনেক ঝামেলা এবং সাময়ের ব্যাপার। আবার ক্রেডিট কর্ডে টাকা লোড করলে সাময় লাগে মাত্র ৫ দিন। তবে পার Transaction এ খরচ হবে ২ ডলার। আবার যত টাকা তুলবো তার ২% চার্জ কেটে রাখবে ATM বুথ। তাছাড়া প্রতি মাসে কার্ডের চার্জ ৭ ডলার কেটে রাখবে পেওনার। মানে অনেক খরচ। আবার সরাসরি ব্যাংকে Transfer করা বিশাল ঝামেলার ব্যাপার। কারণ টাকা Transfer করতে হলে ব্যাংক একাউন্ট ভেরিফাই করতে হবে। এজন্য ব্যাংকের একটি কোড নাম্বার এলার্টপে কে দিতে হবে যে কোডটির নাম Swift কোড। এই কোডটি কোন ব্যাংকই আপনাকে সহজে দিতে চাবে না। তবে যদি ব্যাংককে ঠিকমত বুঝানো যায় যে কেন আপনার কোডটির দরকার তাহলেই কেবল দিবে তবে আপনাকে অনেক প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হবে। এখন আসি আমার কথায়। আমার এলার্টপে একাউন্টে ১০০ ডলার জমা হওয়ার পর খুব টেনশনে পরলাম কিভাবে টাকা উঠাবো। কারণ আমার এলার্টপে থেকে টাকা উঠানোর পূর্ববর্তী কোন অভিজ্ঞতা নেই। তাই ভাবলাম চেক আনবো, কিন্তু অনেকে বলল চেক ভাঙ্গাতে অনেক ঝামেলা কারণ গুগলের চেক ও নাকি সহজে ভাঙ্গানো যায় না অনেক চার্জ কেটে রাখে। তার উপর আমাদের দেশের ডাক বিভাগের যে অবস্থা, চেক যদি না পাই তাহলে আমার সব কষ্ট বৃথা যাবে। আমার একটি ওডেস্ক ডেবিট মাস্টার কার্ড ছিল প্রায় ১ বছর আগের। কখনও টাকা লোড কারা হয়নি আবার বিভিন্ন আজে বাজে সাইটে বুঝে, না বুঝে কর্ডের তথ্য দিয়েছি তার উপর সে সময় ১০ মাসের চার্জ ৭x১০= ৭০ ডলার আরো ৩০ ডলার কাটবে কার্ডের প্রেসিসং চার্জ মোট ১০০ ডলার। তার মানে আমার থাকে ০ ডলার! তাই ভাবলাম কার্ডে টাকা লোড দেয়া ঠিক হবে না। (এখানে একটু বলে রাখি আমি ২০০৯ সালের অক্টোবর মাসে ওডেস্কে রেজিস্ট্রেশন করেছিলাম এবং রেজিস্ট্রেশন করার পরই কোন কিছু না জেনে শুনেই শুধু শুধু মাস্টর কার্ডের জন্য আবেদন কারেছিলাম এবং ৩০ দিন পর কার্ডটি পেয়েছিলাম। কিন্তু কার্ডটি আর ব্যবহার করেত পারিনি। ব্যবহার করব কিভাবে আমার কোন একাউন্টেই তখন কোন টাকা ছিল না)। তাই খুব টেনশনে ছিলাম কিভাবে টাকাগুলো হাতে পাই। আদৌ পাব কি না সন্দিহান ছিলাম। প্রতিদিন টেক ব্লগ সাইটগুলোতে ভিজিট করতাম যে এলার্টপে থেকে কেউ টাকা তুলছে কি না। কিন্তু এধরনের কাউকে পেলাম না যার কাছ থেকে সত্যিকারের সাহায্য পেতে পারি। অনেককেই এলার্টপে সম্পর্কে বিশাল অভিজ্ঞতা সম্পন্ন এলার্টপে মাস্টার মনে হল। কিন্তু আমার কোন মাস্টারের প্রয়োজন ছিল না। আমার প্রয়োজন যে নিজে সরাসরি এলার্টপে থেকে টাকা তুলেছে। কারণ আমি আমার এলার্টপে একাউন্ট থেকে যে ৬,৮০০ টাকা পেয়েছি তা আমার নিজস্ব কোন প্রক্রিয়ায় পাইনি। অন্য একটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে পেয়েছি। আমি যদি এই ৬,৮০০ টাকার মধ্যে ৮০০ টাকাও নিজে নিজে উঠাতে পারতাম ( মানে অন্য কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সাহয্য ছাড়) তাহলে আমি খুশি হতাম। নিজেকে সফল ভাবতে পারতাম। আর হ্যা এই ৬,৮০০ টাকাই আমার জীবনের প্রথম ইনকাম। আমার পরিচিত এক ম্যাডাম আছে উনি ১৯৯৮ সাল থেকে অনলাইন আউটসের্সিং এর সাথে জরিত। আমি যে সকল সাইটে কাজ করে এলার্টপে একাউন্টে টাকা পাঠিয়েছি সে সব সাইটের কথা ম্যাডামকে বললে উনি আমাকে বলেন এগুলো ভুয়া সাইট। আমি তাকে জনালাম যে আমি এলার্টপে তে টাকা সেন্ড করেছি এসব সাইট থেকে। ম্যাডাম বললেন এলার্টপে থেকে কি টকা পেয়েছ? আগে এলার্ট পে থেকে টাকা উঠাও তারপর আমাকে বলো। উনার মত একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তির কাছ থেকে এলার্টপে সম্পর্কে এরকম মন্তব্য শুনে বেশ হতাশ হয়ে গিয়েছিলাম। আমি তাকে তখন কোন জবাব দিতে পারিনি। আমার জানা মতে সাইট ভুঁয়া হোক আর যাই হোক একবার এলার্টপে তে টাকা সেন্ড করতে পারলে আর টা হারিয়ে যাওয়ার সম্ভবনা নেই। আশা করি আমার লেখাটি উনি পড়বেন। এবং এই লেখাটি আমার ম্যাডামকেই উৎসর্গ করলাম। এখন মূল কথায় আসি। অনলাইন থেকে আয় করতে হলে দক্ষতার কোন বিকল্প নেই। আপনি যদি সত্যিই অনলাইন থেকে ভাল উপর্জন করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই কোন এক বা একাধিক বিষয়ের উপর পরিপুর্ণ দক্ষতা অর্জন করতে হবে । যেমন- গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, প্রোগ্রামিং ইত্যাদি। আর সবচেয়ে বড় যে কথা সেটা হচ্ছে আপনার আনলিমিটেড ধৈর্য থাকতে হবে তবেই সফল হওয়া সম্ভব। কিভাবে এলার্টপে থেকে টাকা আমার হাতে আসলো? আমার এলার্টপে একাউন্টে ১০৩ ডলার জমা হওয়ার পর বিভিন্ন ব্লগ ঘুরতে থকলাম যে কিভাবে এলার্টপে থেকে সহজে টাকা তুলতে পারি। কিন্তু এমন কাউকে পেলাম না যে নিজে এলার্টপে থেকে টাকা তুলেছে। সবাই শুধু উপদেশ দেয় হেন কারেঙ্গা তেন কারেঙ্গা । কয়েক জনের কাছে ফোন দিলাম তারা বলল ব্যাংকে যোগাযোগ করেন। আমি তখন ভবলাম আগে চেক হাতে পাই তারপর ব্যংকে যোগাযাগ করবো। কিন্তু পরবর্তীতে ভাবলাম যদি চেক না পাই পিয়ন যদি আমাকে চিঠি না দেয়। তাহলে আমার সব পরিশ্রম বৃথা যবে। তাই সিদ্ধান্ত নিলাম মস্টার কার্ডের মাধ্যমে টাকা তুলব তাতে আমার ৩০ ডলার খরচ হবে। তাই মাস্টার কার্ডের জন্য আবার নতুন করে আবেদন করলাম পেওনার সাইটে, ভি-ওয়ার্ক (পুর্বের নাম রেন্ট এ কোডার) নামক সাইটের মাধ্যমে। পেওনার থেকে আমাকে জনানো হলো ২দিন পর আপনাকে জনানো হবে আবেদন Approve হয়েছে কি না। Approve হলে ২৫-৩০ দিনের মধ্য আপনার ঠিকানায় কার্ড পৌঁছে যাবে। তার দুই দিন পর আমাকে জনানো হলো যে আপনার আই ডি কার্ড আথবা পাসপোর্ট এ জাতীয় কিছু Attach করে পাঠান। আমি আমার ভোটার আই ডি কার্ড পঠালাম। কিন্তু আবার দুই দিন পর আমাকে জনানো হলো যে আপনার আবেদন আমরা পর্যবেক্ষণ করছি আপনি যে আই ডি কার্ড দিয়েছেন সেটার ছবি এবং আপনার নাম পরিস্কার বুঝা যাচ্ছে না। তাই আপনার আই ডি কার্ড পরিস্কার ভাবে JPEG ফরমেটে আমাদের কাছে আবার সেন্ড করেন। আমি আবার সেন্ড করার ৩ দিন পর আমাকে জনানো হলো যে আপনার আবেদন Approve হয়েছে ২৫-৩০ দিনের মধ্যে আপনার ঠিকানায় কার্ড পৌঁছে যাবে। এখানে কার্ড Approve হওয়ার Screen shot দেয়া হলো। আমি মাস্টার কার্ড এবং এলার্টপে একাউন্ট থেকে টাকা তুলার ব্যপারে বিস্তারিত জনার জন্য তুহিন সাহেবকে ফোন দেই (আমি যে প্রতিষ্ঠানের মধ্যমে টাকা পেয়েছি তুহিন সাহেব সেই প্রতিষ্ঠানের এম ডি)। উনি বলেন আপনার এত ঝামলা করার দরকার নেই আমাদের এলার্টপে একাউন্টে সেন্ড করে দেন ৬৫ টাকা করে পাবেন পার ডলার। আমি বললাম যে টাকাটা আমি সরাসরি নিজেই তুলতে চাচ্ছি তাই কোন পদ্ধতিতে তুললে সবচেয়ে ভাল হবে সে ব্যাপারে বিস্তারিত জনতে চাই। উনি আমাকে ১ দিন পর উনার অফিসে আসতে বললেন। ১ দিন পর অফিসে যাবার আগমুহুর্তে উনাকে ফোন দিলাম যে আপনি আছেন কি না, আমি এলার্টপে সমন্ধে কথা বলার জন্য আসতেছি। উনি আমাকে বলেলন আসেন ৬৮ টাকা করে দাম পাবেন এক্ক্ষুনি আসেন।( আগের দিন ৬৫ টাকা করে বলেছিল, অথচ আমি কিন্তু কখনোই উনাকে এলার্টপের টাকা বিক্রি করার কথা বলিনি) আমি বললাম না আমি ডলার বিক্রি করব না, কিভাবে আমি এলার্টপে থেকে সরাসরি আমার কাছে টাকা আনতে পারব সেটা জানার জন্যই আপনার সাথে কথা বলার জন্য আসতেছি ( গত ২৯/০৭/১০ তারিখের কথা।)।আমি উনার অফিসে যাবার পর উনি আমকে বারবার একই কথা বলতে লাগলেন যে, এলার্টপে থেকে টাকা আনা অনেক ঝামেলা ব্যাংকে একাউন্ট করা, চেক আনা, চেক ভঙ্গানো আবার চেকের জন্য ব্যাংক অনেক চার্জ কাটে। আমি উনাকে বললাম আমি মাস্টার কার্ডের জন্য আবেদন করেছি কর্ডে লোড দিলে কেমন হয়। উনি আমাকে বললেন যে মস্টার কার্ডে টাকা আনতে অনেক খরচ আপনি পোষাতে পারবেন না তবে চেকে খরচ কম কিন্তু সময় লাগে ২ মাসের বেশী আর ব্যাংকে ৫-৭ শত টাকা কেটে রাখবে।( আসলেই কতটুকু সত্য,মিথ্যা আমি জানি না) তারচেয়ে বরং আমাদের কাছে বিক্রি করেন কোন ঝামেলা ছাড়াই ৬৮ টাকা করে দাম পাবেন টাকা নিয়ে যান। যখনই আপনার একাউন্টে ডলার জমা হবে আমাদের কাছে বিক্রি করবেন আমরা ভাল দাম দেব আপনি কেন শুধু শুধু এত ঝামেলা করবেন। কিন্তু আমি উনাকে বুঝাতেই পরলাম না যে আমি ঝামেলাটাই দেখতে চাচ্ছি। উনাকে বললাম আমাকে শুধু সিসটেমটা বলে দেন কোন সিসটেমে আনবো আর কোন ব্যাংকে একাউন্ট করব প্রয়োজনে আমার যদি ৯০ ডলারও খরচ হয় হবে। উনার ঐ একই কথা, আপনি কষ্ট করে ডলার গুলো জমা করেছেন শুধু শুধু ডলারগুলো নষ্ট করে লাভ আছে? এক পর্যায়ে একরকম প্রায় জোর করেই উনি আমাকে ৬,৮০০ (১০০ ডলারের দাম ৬৮ টাকা পর ডলার) টাকা আমার হতে ধরিয়ে দিলেন, আসলেই আমার একাউন্টে ডলার জমা আছে কি না তা চেক না করেই। টাকা হাতে নিয়ে আমি তো মহা মুশকিলে পরে গেলাম। টাকাটা এখন ফেরৎ দেই বা কি করে কারণ একদিনের জন্য হলেও উনি আমার গুরু।(উনি হয়ত আমাকে বেশ উপকার করলেন কিন্তু আমি এটা চাইনি।) যা হোক উনি আমাকে ৫ মিনিট অপেক্ষা করতে বললেন। ৫ মিনিট পর আমার এলার্ট পে একাউন্ট ওপেন করলাম তারপর উনি আমার একাউন্ট থেকে উনাদের ২ টি এলার্টপে একউন্টে ৮০+২০= ১০০ ডলার সেন্ড করে বললেন কাজ শেষ। আমি টাকা নিয়ে চলে আসলাম। আমি যেভাবে ডলারগুলো জমা করেছিলাম আমি মূলত আনলাইন মাইক্রো জব সাইট মাইক্রোওয়ার্কারস এবং বেশ কয়েকটি পিটিসি সাইটে (এমএলএম পিটিসি সাইট না) কাজ করে এই ডলার গুলো জমা করেছিলাম। মাইক্রোওয়ার্কারস হচ্ছে অনলাইনে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কাজ করার জনপ্রিয় একটি সাইট। দিন দিন সাইটটির জনপ্রিয়তা বাড়ছে এবং কাজের পরিমাণও বাড়ছে। আমি বর্তমানে মাইক্রোওয়ার্কারসের মত আরও কয়েকটি সাইটে কাজ করছি তবে মাইক্রোওর্কারসই সেরা মনে হচ্ছে। মাইক্রো জব সাইটে কাজ করতে প্রথম প্রথম ঝামেলা মনে হতে পারে। কিছুদিন কাজ করার পরই কেবল মজা বুঝা যাবে। যত দিন যাবে তত আপনার ইনকাম বাড়বে কারণ দিন দিন আপনি কাজের ধরণ বুঝতে পারবেন। মাইক্রো জব সাইটে কাজ করতে হলে খুব বেশী কিছু জানার দরকার নেই। ইন্টারনেট সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান থাকলেই চলবে যেমন- কিভাবে বিভন্ন সাইটে Registration করতে হয়, কিভাবে ভোট দিতে হয়, কি ভাবে বায্ আপ করতে হয়, কিভাবে বিভিন্ন বুকমার্কিং সাইটে লিংক দিতে হয়, কিভাবে ফোরাম পেষ্টিং করতে হয়, কিভাবে Twitting করতে হয়, কি ভাবে ফেসবুকে wall posting, Like করতে হয় ইত্যাদি। সাইটটিতে Sign up বোনাস ১ ডলার যখন ২৫ ডলার ইনকাম করতে পরবেন তখন ওই বোনস ১ ডলার আপনার একাউন্টে জমা হবে। প্রতিটি কাজের জন্য ১০ সেন্ট থেকে সর্বচ্চো ২ ডলার দিয়ে থাকে। তবে প্রথম অবস্থায় সহজ কাজ ১০ সেন্ট দিয়েই শুরু করা উচিৎ। আমি সর্বচ্চো ৫০ সেন্ট পর্যন্ত কাজ করতে পারি। প্রতিটি কাজ করার আগে Employer কি বলছে মানে আপনি যে কাজটি করেছেন তার প্রমাণ সরুপ Employer কি চাচ্ছে তা মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। তার পর যদি মনে হয় আপনি কাজটি করতে পরবেন তাহলে কাজটি Employer যে ভাবে করতে বলেছ ঠিক সেই ভাবে করে I accept this job এ ক্লিক করে সেখানে Employer যে প্রমাণ চেয়েছে যেমন- দেশ,নাম, ইমেইল, IP address, ইত্যাদির বিবরণ দিয়ে Submit এ ক্লিক করে কাজটি জমা দিন। কজটি জমা দেওয়ার সাথে সাথে কিন্তু আপনার Account এ টাকা জমা হবে না। আপনার জমাকৃত কাজটি Employer ৭ দিনের মধ্যে দেখবে। দেখে যদি মনে করে কাজটি ঠিক মত করতে পেরেছেন তাহলে Satisfied করবে তখন আপনার একাউন্টে টাকা জমা হবে।আর না হলে Not satisfied করবে। যে কাজটি করতে পরবেন কেবল সেই কজটি Accept করবেন তা না হলে আপনার Success রেট যদি ৭৫% এর নিচে নামে তহলে ১ মাসের জন্য আর কোন কাজ জমা দিতে পরবেন না। তাই কাজ জমা দেওয়ার সময় সতর্ক থাকতে হবে। কোন কারণে যদি Employer ৭ দিনের মধ্যে আপনার কাজের রেট না দেয় তাহলে ১৫ দিন পর Automatic ভাবে আপনার একাউন্টে উক্ত কাজের টাকা জমা হয়ে যাবে আপনার কাজটি হোক বা না হোক। আবার কোন কাজ ঠিক মত করার পরও যদি Employer not satisfied দেয় আর আপনি যদি Sure থাকেন যে কাজটি আপনি ঠিকভাবে করেছন তাহলে তার নামে রিপোর্ট করা যাবে। তবে সধারণত এরকম হয় না কারণ কোন Employer চায় না তার নামে রিপোর্ট আসুক।আপনার একাউন্টে যখন ১০ ডলার জমা হবে তখন Withdraw করতে পারবেন এলার্ট পে, মানি বুকার্স এবং পেপাল একাউন্টে। প্রথম বার Withdraw করার পর আপনার বাসা বা অফিসের ঠিকানায় ৩০ দিন পর একটা পিন নাম্বার আসবে। তারপর পিন নাম্বারটি সাবমিট করলেই ৭ দিনের মধ্যে আপনার একাউন্টে ডলার চলে যাবে। পিন নাম্বার শুধু প্রথমবারই প্রয়োজন হবে পরবর্তিতে আর প্রয়োজন হবে না। পিন নাম্বার পাওয়া পর্যন্তই যত ঝামেলা পরে আর কোন ঝামেলা নেই শুধু কাজ করবেন আর আপনার একাউন্টে ডলার পাঠাবেন।