ছবি সংগৃহীত

দুষ্ট মিষ্টি কিছু অ্যাডাল্ট জোকস

priyo.com
লেখক
প্রকাশিত: ১৪ জানুয়ারি ২০১৫, ১৩:৪০
আপডেট: ১৪ জানুয়ারি ২০১৫, ১৩:৪০

(প্রিয়.কম) এক গ্রামের অল্পবয়সী এক কুমারী মেয়ে হটাৎ করে প্রেগন্যান্ট হয়ে গেল । মুরুব্বিরা একত্র হয়ে আলোচনা করে প্রথম অপরাধ হিসেবে তাকে ক্ষমা করে দিয়ে বললঃ আর এ ধরনের ভুল করবে না । মাস ছয়েক পর সে আবার প্রেগন্যান্ট হয়ে গেল । এবার তাকে হাল্কা শাস্তি দিয়ে চূড়ান্ত ভাবে শাসিয়ে দেওয়া হল । কিন্তু কয়েক মাস পর আবার সে এক ই ভুল করলো । এবার আর ক্ষমা করা যায় না । বিচারক কঠিন স্বরে জানতে চাইলেন - বারবার সতর্ক করার পর ও তুমি কেন এমন ভুল করছো ??? মেয়েটি বললঃ আমি কাউকে না করতে পারি না যে। .................................................................................................................................. এক লোকের বউয়ের নাম হাসি আর শ্যালিকার নাম খুশি। সেই লোক রাতের শিফটে কাজ করে। বহুদিন পর খুশি দুলাভাইয়ের বাসায় বেড়াতে এসেছে। হাসি আর খুশি ডিনার সেরে টিভি দেখতে দেখতে একই খাটে শুয়ে পড়লো। দুলাভাই ভোর চারটার দিকে বাড়ি ফিরলো। সে জানে শ্যালিকাটি বউয়ের পাশেই ঘুমোচ্ছে। বাসায় ফিরে রুমে ঢুকে কেয়ারফুলি কেয়ারলেস ভাব নিয়ে শ্যালিকার পাশে শুয়ে পড়লো। যেন সে ঘুমের ঘোরে এ কাজটি করছে,.... এমন কেয়ারলেস ভাব নিয়ে এক সময় শ্যালিকাকে জড়িয়ে ধরে আদর করতে থাকে। আদর পেয়ে শ্যালিকার ঘুম ভেঙ্গে যায়। সে চাপা স্বরে বলে, দুলাভাই আমি খুশি…আমি খুশি....! দুলাভাই এবার চেতন হবার ভাব ধরে ফিসফিস করে বলে, আমি তো ভাবছিলাম তুমি রাজিই হইবা না। চলো পাশের রুমে যাই। ............................................................................................................. এক লোক তার ডাক্তার বন্ধুকে ফোন করে বলে – ডাক্তার, আমার ছেলের মনে হয় এইডস হয়েছে। বাড়ির কাজের মেয়ের সাথেই সে একমাত্র আকামটি করেছে। - ঠিক আছে, ও তো একটা বাচ্চা। ওরসাথে খারাপ আচরণ করো না। ওকে চেম্বারে নিয়ে এসো। সব ঠিক হয়ে যাবে। - কিন্তু ডাক্তার। আমিও তো ওই কাজের মেয়ের সাথে উল্টাপাল্টা করেছি। আমারও মনে হয় এইডস হয়েছে। -তাহলে তুমিও চলে এসো। দু’জনেরচিকিৎসা এক সাথেকরে দেই। - ডাক্তার, তাহলে তো আমার স্ত্রীর-ও মনে হয় হয়েছে। - শয়তানের বাচ্চা। আগে বলবি না। তার মানে আমারও কাহিনী হয়ে গেছে। ........................................................................................................................... ছোট্ট বিড়ালকে দেখে এক তরুণী গাভি বলে উঠলোঃ এইটুকু একটা বিড়ালের বাচ্চা, তোর এখনি গোঁফ উঠে গেছে । লজ্জা করে না ? বিড়ালটা বলে উঠলোঃ আর তুই ধাড়ি কোথাকার , তুই ব্রা না পরে ঘুরে বেড়াচ্ছিস । তোর লজ্জা করে না ?? ............................................................................................................................ এক পর্যবেক্ষক বোবাদের স্কুল এ গিয়েছে । সেখানে সবাই তার সাথে আঙ্গুলের ইশারার ভাষায় কথা বলছে । তিনি খুব খুশি হলেন । তার অনুবাদক আঙ্গুলের ভাষা অনুবাদ করে দিচ্ছিল ।একে একে সবাই তার সামনে আঙ্গুলের ইশারায় ভাষণ , গল্প , কবিতা , প্রবন্ধ পাঠ করলো । অনুবাদক সব অনুবাদ করে দিল । এক সময় পর্যবেক্ষক হটাৎ খেয়াল করলেন কয়েকজন বোবা মানুষ এক কোণায় বসে যার যার প্যান্টের ভিতর হাত ঢুকিয়ে আঙ্গুল নাড়িয়ে যাচ্ছে । পর্যবেক্ষক কৌতূহলী হয়ে জানতে চাইলেন - ওরা কি বলছে ?? অনুবাদক বলল - ওরা অশ্লীল গল্পের আসর বসিয়েছে , স্যার । ..................................................................................................................................... এক ছেলে বাবাকে এসে বলছে, “আমি পাশের বাড়ির আলোর সাথে প্রেম করতে পারি?” বাবাঃ”বাবা একটা গোপন কথা বলি,আলো আমার মেয়ে, সে তোমার বোন হয় ,তুমি অন্য মেয়ে দেখ” কয়েকদিন পর ছেলে আবার এসে বলল “আমি কি ওই পাড়ার আঁখির সাথে প্রেম করতে পারি?” বাবা “সেও তোমার বোন,সুতরাং অসম্ভব” এর কয়েকদিন পর ছেলে এসে আবার বলল,”তোমার বন্ধুর মেয়ে রাখীর সাথে প্রেম করলে কোন সমস্যা?” বাবাঃ “দুঃখজনক হলেও সেও তোমার বোন হয়” এরপর ছেলে রেগে গিয়ে মায়ের কাছে গিয়ে বলল,”আমি যে মেয়ের সাথে প্রেম করতে চাই,সেই নাকি আমার বোন হয়।আমি কি করবো?” মা হেসে বলল, “বাবা,তুমি যে কারো সাথে প্রেম করতে পার,কারন সে তোমার বাবা না”… .................................................................................................................................... রক্ত পরীক্ষার পর নার্স আবুলের আঙ্গুল মুখে নিয়ে চুষে দিচ্ছে (রক্ত বন্ধের জন্য)। তা দেখে আবুলের খুশীতে লম্ফ দেয়া শুরু। নার্সঃ কি হইছে,এত খুশী কেন? আবুলঃ পরেরটা ইউরিন টেস্ট !! তাই !! .................................................................................................................... এক কৃষক ভেটের কাছে গিয়ে বললো ” কিভাবে বুঝবো যে আমার শূকরগুলো গর্ভবতী কি নয়?” ভেট বললো “সকালে ঘুম থেকে উঠে যদি দেখ তারা চারপায়ের উপর বসে আছে তাহলে তারা গর্ভবতী, আর যদি দেখ দুই পায়ের উপর বসা তাহলে গর্ভবতী নয়।” খুশীমনে বাড়ী গিয়ে কৃষক তার সবগুলো শূকর ট্রাকে তুলে পার্শ্ববর্তী এক জঙ্গলে নিয়ে গেল, এবং সেখানে সবগুলোর সাথে একবার করে মিলিত হলো। পরদিন ক্লান্ত হয়ে ঘুম থেকে উঠে সে দেখলো শূকরগুলো দুই পায়েই বসা, অর্থাৎ তারা গর্ভবতী নয়। সেদিন সে শূকরগুলোকে ট্রাকে তুলে জঙ্গলে নিয়ে তাদের প্রত্যেকের সাথে দুইবার করে মিলিত হল। পরদিন আরো ক্লান্ত হয়ে ঘুম থেকে উঠে দেখলো তাও শূকরগুলো দুই পায়ে বসা। রেগেমেগে এবার সে সবগুলো শূকরের সাথে তিনবার মিলিত হল এবং পরদিন যারপরনাই ক্লান্ত হয়ে তার স্ত্রীকে বললো “দেখতো শূকরগুলো চারপায়ে বসে আছে না দুইপায়ে বসে আছে?” স্ত্রী বললো “দুটির কোনটিই নয়, তারা সবাই ট্রাকে উঠে বসে আছে।”