অ্যাকাডেমিক কার্যক্রমে ফেসবুকের ব্যবহার এবং আমার অভিজ্ঞতা
আপডেট: ০৮ জুন ২০১২, ১১:২২
ইন্টারনেটে সামাজিক যোগাযোগের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ফেসবুক বর্তমানে মানুষের যোগাযোগের একটা খুব বড় জায়গা হিসেবে কাজ করছে। নিজের অ্যাকাউন্ট খুলে শুধু যে বন্ধুর সঙ্গে যোগাযোগের কাজ সারা যায় তাই নয়, এখন অনেকে ফেসবুকের মাধ্যমে ব্যবসার প্রচারণা, অনুষ্ঠানের দাওয়াত এমনকি ভোট চাওয়ার কাজও করছেন। অবশ্য ফেসবুকে বসে অনেকেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় কাটান। ফলে তাঁদের কাজের সময় অনেকখানিই নষ্ট হয়, কর্মদক্ষতাও হ্রাস পায়। তাই ফেসবুককে ইতিবাচক কাজেই ব্যবহার করা উচিত। শিক্ষার্থীদের ফেসবুক ব্যবহারের ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট সময় মানা দরকার। জনপ্রিয়তা এবং ভিজিটর সংখ্যার বিচারে ফেসবুকের নামটি এ মুহূর্তে গুগলের ঠিক পরেই। বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ রাখা, ছবি আপলোড করা কিংবা শেয়ার করা, গেম খেলা ইত্যাদি নিয়ে নানা কাজে ফেসবুক হয়েছে ওয়েব নাগরিকদের এক বিপুল অংশের নির্ভরতার নাম। বিশ্বজোড়া এই উম্মাদনার মধ্যে নতুন আরেকটি খবর হচ্ছে এরই মধ্যে ফেসবুক ব্যবহার করে একাডেমিক কার্যক্রম বহুলভাবে প্রসারিত হচ্ছে অন্য যে কোনও সময়ের চেয়ে বেশি। বিশ্বের সব নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে এখন হরহামেশাই প্রোফাইল দেখতে পাওয়া যায় ওয়েবে শুধুমাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ই নয়। বিশ্বের বড় বড় ব্র্যান্ডের ফেসবুক প্রোফাইল এখন আর কোনও ব্যাপারই না। যাই হোক, এখন ফেসবুক learning tool হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে শিক্ষক ও ছাত্রদের মধ্যেও। প্রযুক্তির এই উম্মাদনা থেকে আধুনিক ছেলেমেয়েদের কোনওভাবে আপনি আটকাতে পারবেন না, পারবেন না বন্ধ করে দিতে। কিন্তু পারা যাবে যদি এটিকে শিক্ষণীয় টুল হিসেবে ব্যবহার করতে পারি। ছাত্র ও শিক্ষকের ফেসবুক ব্যবহারের ক্ষেত্রে এর কিছু দিক আলোচনা করা হল। ছাত্র-ছাত্রীদের ফেসবুক ব্যবহার আমরা যারা ফেসবুক নিয়ে একটু বেশি নাড়াচাড়া করি, সবাই জানি এর অনেক অ্যাপ্লিকেশন আছে। ছাত্র-ছাত্রীরা চাইলেই এগুলো ব্যবহার করে তাদের শিক্ষার মাধ্যমকে আরো আকর্ষণীয় করে তুলতে পারে। কিছু অ্যাপ্লিকেশন নিয়ে নিচে আলোচনা করা হল। We Read: এটি ব্যবহার করে ছাত্র-ছাত্রীরা চাইলেই বইয়ের তালিকা থেকে তাদের কাঙ্ক্ষিত বইটি ব্যবহার করতে পারে এবং অন্যদের সাথে এই বইয়ের বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে পারে। Flashcards: যে কোনও বিষয়ের উপর ফ্ল্যাশকার্ড তৈরি করে সেই বিষয় সম্পর্কে জানা যায়। Notely: ফেসবুক অ্যাপ্লিকেশন Notely Account তৈরি করে ক্লাসের অ্যাসাইনমেন্ট, ক্লাস নোট, ক্লাস লেকচার সহ আরও অনেক কিছু তৈরি করা যায়। Study Group: ফেসবুক ব্যবহারকারী যেকোন ছাত্র চাইলেই নিজের নামে অ্যাকাউন্ট তৈরি না করে স্টাডি গ্রুপ অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করে সহজেই সামগ্রিকভাবে সবাই মিলে একাডেমিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে পারে। Hey Math! Challenge: ছাত্র-ছাত্রীরা চাইলেই এই অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে অংকের অনেক জটিল ও কঠিন সমস্যার সমাধান ফ্ল্যাশ মুভির মাধ্যমে করতে পারে। Course Feed: ফেসবুকের এই অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে অনলাইনের যেকোন ক্লাস এবং সমসাময়িক যেকোন ক্লাস অনুসরণ করা যায়। Campus Buddy: ক্যাম্পাসের সহপাঠীদের খোঁজার জন্য এটি ব্যবহার করা হয়। Do Research 4Me: ফেসবুকের এই অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে উইকিপিডিয়া ব্যবহার না করেও অনলাইনের তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়। Skoolpool: এই অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে ছাত্ররা তাদের স্কুল কলেজ ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সম্বন্ধে ধারণা পেতে পারে যে তারা ভালো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়ছে। Used Text Books: এই ফিচার ব্যবহার করে ছাত্র-ছাত্রীরা চাইলে বই পড়া ও পড়া শেষে বিক্রি করতে পারে তাদের ব্যবহারকারীদের কাছে। Cite Me: ফেসবুকের অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে সাইটেশন-এর তৈরিকৃত উদাহরণসহ APE, Chicago, Harvard, MA –এর ব্যবহার পাওয়া যায়। এছাড়াও আরো অনেক ফিচার রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করে ব্যবহারকারীরা ফেসবুকের সুবিধা নিতে পারে। এর মধ্যে উলেখেযাগ্য হল Nonelectric, Homework Help সহ আরও অনেক। শিক্ষকদের ব্যবহারের ক্ষেত্রে-এর অবদান ফেসবুকের নিম্নলিখিত অ্যাপ্লিকেশনগুলো একজন শিক্ষকের কাজকে আরও সহজ ও বেশি সম্পৃক্ত করে ছাত্রের সাথে। Calendar: শুধুমাত্র ক্লাসের পড়াশোনার কথা বিবেচনা করে কোন ব্যক্তিগত কাজে নয় একাডেমিক কাজে ব্যবহারের জন্য এখন ফেসবুক প্রোফাইল তৈরি করছেন। বিভিন্ন বিভাগের বিভিন্ন বর্ষের ছেলে-মেয়েরা তাদের নিজ নিজ শিক্ষকের সহায়তায় ফেসবুককে শিক্ষার মাধ্যম হিসাবে ব্যবহার করছে। যাই হোক, ফেসবুকের এই ক্যালেন্ডার অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে চাইলেই কোর্সের শিক্ষক তার মাসব্যাপী ক্লাসের সময়, আগামীতে আলোচ্য বিষয়, টেস্ট পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণসহ বিভিন্ন বিষয়ের কর্ম পরিকল্পনা তৈরি করতে পারেন। Courses: ফেসবুকের এই অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের instructor পেজ তৈরি করা যায়। Mathematical formulas: ফেসবুকের মাধ্যমে এর ব্যবহার করে শিক্ষক অংকের বিভিন্ন কঠিন ফরমুলা নিয়ে আলোচনা করতে পারে। Webinaria: ফেসবুকের এই প্রোগ্রাম ব্যবহার করে ক্লাস লেকচারকে রেকর্ড করে পরে পুনরায় পর্যালোচনার জন্য ফেসবুকের পোস্ট করে দেওয়া হয়। Book tag: ফেসবুকে যেমন ছবিসহ আরো অনেক কিছু ট্যাগ করা যায় তেমন বইয়ের তালিকাও ট্যাগ করা যায় এবং বিভিন্ন ধরনের কুইজ ও তৈরি করা যায়। Language Exchange: ক্লাসের কোন শিক্ষক যদি বিদেশী ভাষার উপর শিক্ষা দেয় তাহলে এই অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে শিক্ষার্থীরা অনুশীলন করতে পারে। Files: এই প্রোগ্রাম ব্যবহার করে যেকেউ চাইলে তার শিক্ষার্থীদের জন্য সিলেবাস অন্যান্য পড়ার উপকরণ সামগ্রীসহ যেকোন কিছু আপলোড করতে পারে। শিক্ষক ও ছাত্রের উভয়ের জন্য ফেসবুকের ব্যবহার: এছাড়াও এমন অনেক প্রোগ্রাম আছে যা ব্যবহার করে ছাত্র শিক্ষক উভয় পক্ষই উপকৃত হতে পারে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু হল: Links: এই প্রক্রিয়ায় ছাত্র শিক্ষক যে কেউ কোন শিক্ষণীয় বিষয় যা তাদের ক্লাসের সাথে সম্পৃক্ত তা পোস্ট করতে পারে। Slide Share: ইনস্ট্রাকটর এবং শিক্ষার্থীর Slide Share প্রোগ্রাম ব্যবহার করে খুব সুন্দর সাইড তৈরি করতে পারে তাদের একাডেমিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে। To Do List: ছাত্র শিক্ষকের মধ্যে যেকোন প্রকার যোগাযোগ রক্ষা করার জন্য এই অ্যাপ্লিকেশন সাহায্য করতে পারে, যা ব্যবহার করে যে কেউ তার নির্ধারিত শিডিউল রক্ষা করতে পারে। JSTOR Search: অনেক সময় লাইব্রেরির প্রক্সিসাইট ব্যবহার করতে হয় JSTOR –এ প্রবেশ করার জন্য। ফেসবুকে এই অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার কোন করে আর্টিকেল খুঁজে পাওয়া যায়। World Cat: বিশ্বের সবচেয়ে বড় ওয়েব বেসড লাইব্রেরি ক্যাটালগ বলা হয় যা ব্যবহার করে যেকোন বই যার online এ উপস্থিতি আছে তার বিবলিওগ্রাফিকাল তথ্য পাওয়া যায়। ফেসবুকে এই অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে লাখ লাখ ব্যবহারকারী তাদের প্রয়োজনীয় বইয়ের তথ্য খুঁজে নিচ্ছে। Zoho Online Office: Zoho Online Office একটি ওয়েবভিত্তিক প্রোগ্রাম যা ব্যবহার করে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় কাগজ, সেপ্রডশিট-এ এর ব্যবহার এবং প্রেজেন্টেশন তৈরি করতে পারেন। ফেসবুকে এই প্রোগ্রাম ব্যবহার করে এক সাথে সমস্ত ফিচারই উপভোগ করা যায়। এগুলো ছাড়াও আরও অনেক টুলস আছে যা ব্যবহার করে ছাত্র-শিক্ষক তাদের শিক্ষার মাধ্যমকে আরো আনন্দদায়ক ও যুগোপযোগী করে গড়ে তুলতে পারে। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য হল Google docs, Podclass, Lib Guides -সহ আরও অনেক কিছু। ফেসবুক এবং আমার অভিজ্ঞতা বর্তমানে বাংলাদেশের প্রায় ১০ লক্ষ ফেসবুক ব্যবহারকারী এবং বর্তমান ইন্টারনেট গ্রাহকেরপ্রায় ছয় ভাগের একভাগ হল ফেসবুকের গ্রাহক। বাংলাদেশ টেলিকম রেগুলেটরি কমিশন-এর মতে এর সংখ্যা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। প্রাথমিকভাবে কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরাই এর ব্যবহারকারী। কিন্তু বর্তমানে বিভিন্ন পেশার এবং বিভিন্ন বয়সের মানুষের মধ্যে এর ব্যবহারের প্রবণতা বাড়ছে অত্যন্ত দ্রুত গতিতে। একই সময়ে গবেষক, শিক্ষক, স্কলারসহ সবাই চিন্তা করছেন কীভাবে এই টুলকে শিক্ষার উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যায়। শিক্ষক তার ক্লাস রুমে ফেসবুক ব্যবহার করে ক্লাসকে আরও বেশি প্রাণবন্ত করতে পারে যা কিনা প্রথাগত শিক্ষা পদ্ধতিতে সম্ভব নয়। কাজেই বিভিন্ন গবেষক বর্তমানের ব্ল্যাক বোর্ডকে রিপ্লেস করে সেই জায়গায় ওয়েব ভিত্তিক গুগল ডকস্, স্কাইবড, ফেসবুক সহ অন্যান্য টুলকে ব্যবহার করে লেখা এবং যোগাযোগের মাধ্যম হিসাবে ব্যবহার করার চিন্তাভাবনা করছে। এ ব্যাপারে একদিন কথা হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক লাউঞ্জে ড. এস. এম জাবেদ আহমেদ-এর সাথে। যেহেতু স্যারই প্রথম তার বিভিন্ন মিডটার্মের পরীক্ষার মার্কস ফেসবুক প্রোফাইলে পোস্ট করে ছাত্রছাত্রীদের জানানোর জন্য। ঠিক এর কিছুদিন পর আরো ফেসবুকের ওয়ালে অনেক প্রশংসামূলক পোস্ট দেখতে পাই এবং মনে হয় ছাত্রছাত্রীরা বেশ খুশি এ ব্যাপারে। আর যেহেতু এই ফেসবুকসহ বিভিন্ন সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং টুলস-এর ব্যাপারে আমার আগ্রহ ও কৌতুহল কাজ করে এবং বেশ কিছু লেখা প্রকাশিত হয়েছে বিভিন্ন সাময়িকীতে। স্যারের ঐ ব্যাপারটা আমাকে নাড়া দেয় ভালোমত। Masters ISLM Summer প্রোফাইল সবদিক বিবেচনা করে অত্যন্ত কড়াকড়ি নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে সমস্ত ফটো, ভিডিও সহ অন্যান্য সাপমেন্টারি বিষয় বাদ দিয়ে “Masters ISLM Summer” নামে চলতি ব্যাচের মাস্টার্সের ছাত্রছাত্রীদের একটি প্রোফাইল করা হয়। এই প্রোফাইল শুধুমাত্র ইন্টারনেট স্টাডিজ এবং ওয়েব ডিজাইন মাস্টার্সের ৪৫ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। এর কন্ট্রোল ও অ্যাডমিন প্যানেল নিয়ন্ত্রণ করা হয়, যেহেতু শুধুমাত্র মাস্টার্সের ছেলেমেয়েরাই এর সদস্য। এ ক্লাস লেকচারের পাশাপাশি বিভিন্ন জার্নাল, বই ও প্রয়োজনীয় লিংক ওয়ালে পোস্ট করা হয় যাতে করে ক্লাসের সবাই উপকৃত হয়। পরীক্ষার ফলসহ এই ব্যাচের যাবতীয় শিক্ষামূলক তথ্যই সন্নিবেবেশিত করা হতে থাকে এই প্রোফাইলে। এই যোগাযোগের মাধ্যম ছাড়াও অনেকেই তাদের শিক্ষাবিষয়ক ব্যক্তিগত প্রশ্ন পাঠায় সেন্ড মেসেজ এই অপশনের মাধ্যমে এবং তাদের গোপনীয়তা রক্ষা করে ব্যক্তিগতভাবে উত্তর দেয়া হয়। মূলত এ ফলে যেটা হয়, ক্লাসে লজ্জার ভয়ে যারা প্রশ্ন করতে পারত না সেটা সে ফেসবুকে করতে পারে। সবচেয়ে লক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে, সবাই যেখানে আগে ফেসবুক ব্যবহার করত সময় কাটানো, বন্ধুকে খোঁজাসহ অন্যান্য কাজে, সেই ফেসবুকই এখন ব্যবহার হচ্ছে একাডেমিক উদ্দেশ্যে। অনেকের মধ্যে একজনের মন্তব্য হচ্ছে এরকম -‘আগে শুধুই বিনোদনের জন্য ব্যবহার করতাম কিন্তু এখন এর পাশাপাশি পড়াশোনা, সামাজিক সচেতনতামূলক, জলবায়ু পরিবর্তন, ড্রাগের অপব্যবহারসহ অন্যান্য বিষয় নিয়ে জনমত তৈরির জন্য ব্যবহার করি।’ অবশ্য এর পাশাপাশি অনেকেই বলেছে শুধুমাত্র সময় কাটানোর জন্য ফেসবুক ব্যবহার করে। ফেসবুক যখন ক্লাসের সঙ্গী আমি বলছি না যে আমরা আমাদের কোর্সের সমস্ত প্রোগামই এভাবে পরিচালনা করি। কিন্তু আমরা ক্লাসের সবার সাথে বৃহত্তরভাবে যোগাযোগের মাধ্যম হিসাবে এটা ব্যবহার করছি। এর ফলে এখন আর কেউ আগের মত ই-মেইল বা ফোন কল করেনা বরং অপেক্ষায় থাকে আপডেট ফিড দেখার জন্য। আর এ সমস্ত প্রক্রিয়ায় আমরা ভালভাবে খেয়াল করেছি যে সবাই আনন্দের সাথে ক্লাস করছে এবং ক্লাসে উপস্থি তিও আগের যেকোন ব্যাচ বা কোর্সের চেয়েও বেশি এবং প্রায় এক বাক্যে স্বীকার করে নিয়েছে যে শিক্ষণীয় টুল হিসাবে ফেসবুক তাদের মধ্যে জায়গা করে নিয়েছে।
- ট্যাগ:
- সোশ্যাল মিডিয়া
- MyFBLife