বিয়েটা সেরেছিলেন এক পক্ষকাল আগে। টলিউডের প্রথম ডেস্টিনেশন ওয়েডিং ছিল সেটি। তুরস্কের বোদরুমে কলকাতার ব্যবসায়ী নিখিল জৈনকে বিয়ে করেছেন অভিনেত্রী ও সাংসদ নুসরাত জাহান। সেই বিয়েতে একমাত্র মিমি চক্রবর্তী ছাড়া কেউ ছিলেন না। তবে বিযের পর বৃহস্পতিবারের রাজকীয় রিসেপশনে হাজির ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে শুরু করে নুসরাতের রাজনৈতিক ও অভিনয় জগতের সতীর্থরা। কলকাতার আইটিসির রয়ালবেঙ্গল হোটেলে বসেছিল রিসেপশনের জমকালো আসর। নুসরাত পরেছিলেন বাদামী রঙের লেহেঙ্গা। সঙ্গে মানানসই গয়নাও। আর নিখিল পরেছিলেন জরির কাজ করা কালো রঙের শেরওয়ানি। মমতা নবদম্পতিকে আশীর্বাদ করেছেন। আর নুসরাতের স্বামী নিখিল জৈন নুসরাতকে দেখিয়ে বলেছেন, ওর দায়িত্ব আমার। ওকে ভাল রাখবো সবসময়। আর নুসরাত পাল্টা মজা করে বলেছেন, সারা জীবন একই লোকের সঙ্গে কাটাতে হবে, বুঝতে পারছেন চাপটা। এদিনের রাজকীয় রিশেপসনে ছিল চাঁদের হাট। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে এসেছিলেন সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। বসিরহাটের রাজনৈতিক নেতারাও এসেছিলেন। এসেছিলেন শিল্পপতি সঞ্জীব গোয়েঙ্কাসহ অনেক শিল্পপতি ও ব্যবসায়ীও। টলিউডের প্রায় সব অভিনেতা-অভিনেত্রী তো বটেই, এমনকি কলাকুশলীরাও এ দিনের রিশেপসনে আমন্ত্রিত ছিলেন। দেব, স্বস্তিকা, সৃজিত, রাইমা, আবীর, রূপম ইসলাম তো ছিলেনই, ছিলেন নুসরাতের বেস্টফ্রেন্ড মিমি চক্রবর্তীও। এদিনের আয়োজনে খাবারের তালিকাও ছিল রাজকীয়। ইতালিয়ান কুইজিনের পাশাপাশি ছিল বাঙালি মেনু। নিরামিষের পাশাপাশি আমিষ ভোজের ব্যবস্থা ছিল। আমিষ পদের মধ্যে ছিল ইলিশ, চিংড়ি, ভেটকি। ছিল মাংসের পদও। মোঘলাই খানারও আয়োজন ছিল। নুসরাত নিজের্ ান্না করতে ভালবাসেন। আর তাই তিনি নিজেই ঠিক করেছিলেন মেনু। মিষ্টিরও আয়োজন ছিল। নিজের কেন্দ্র বসিরহাটের মাখা সন্দেশও আনিয়েছিলেন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.