প্রস্রাবে ইনফেকশন হওয়ার কারণ

দৈনিক সিলেট প্রকাশিত: ২৯ মে ২০১৯, ০২:৫১

ডা. এমএন ইসলাম: রক্তে অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ, শরীরে মোট পানির পরিমাণের ভারসাম্য রক্ষা করা কিডনির কাজ। মূত্রতন্ত্রের যে কোনো অংশে যদি জীবাণুর সংক্রমণ হয়, তা হলে এটি ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন বলে ধরে নেওয়া হয়। কিডনি, মূত্রনালি বা মূত্রথলি অথবা একাধিক অংশে একসঙ্গে এ ধরনের ইনফেকশন হতে পারে। নারী-পুরুষ উভয়ের এ সমস্যা হলেও নারীদের আক্রান্তের প্রবণতা সবচেয়ে বেশি। লক্ষণ : প্রস্রাবে বাজে গন্ধ, বমি ভাব বা বমি হওয়া, প্রস্রাব গাঢ় হলুদ কিংবা লালচে হওয়া, তলপেট অথবা পিঠে তীব্র ব্যথা, একটু পর পর প্রস্রাব লাগা কিন্তু ঠিকমতো না হওয়া, প্রস্রাব করার সময় জ্বালাপোড়া বা ব্যথা করা, সারাক্ষণ জ্বর জ্বর ভাব অথবা কাঁপুনি দিয়ে ঘন ঘন জ্বর হওয়া। প্রতিরোধ : কিছু নিয়ম মেনে চললে ইউরিনারি ইনফেকশন প্রতিরোধ করা সম্ভব। এ ক্ষেত্রে প্রস্রাব আটকে না রাখা, পর্যাপ্ত পানি পান করা, যৌনমিলনের আগে-পরে মূত্রত্যাগ, ভিটামিন 'সি'জাতীয় খাবার বেশি খাওয়ার মাধ্যমে এ সমস্যা প্রতিরোধ করা যায়। এ ছাড়া ইউরিনারি ইনফেকশনের ফলে সৃষ্ট ব্যথা উপশমে কুসুম গরম পানিতে গোসল অনেকের ক্ষেত্রে ইতিবাচক ভূমিকা রাখে। ঢিলেঢালা পোশাক পরা, সুতিকাপড়ের অন্তর্বাস ব্যবহার, নিয়মিত গোসল, সংশ্লিষ্ট এলাকা পরিষ্কার রাখা ইত্যাদি খুবই জরুরি। সবশেষে বলা যায়, ইউরিন ইনফেকশন বা প্রস্রাবে সংক্রমণের ক্ষেত্রে কোনো অবহেলা নয়। সমস্যা দেখা দিলে দেরি না করে অভিজ্ঞ ও রেজিস্টার্ড হোমিও চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে পারেন। হোমিওপ্যাথি লক্ষণভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি। এ সমস্যা সমাধানে হোমিও চিকিৎসা বেশি কার্যকর।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে