You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রাজনীতিতে জমিদারি করতে আসিনি: জিএম কাদের

জাতীয় পার্টির (জাপা) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের জিএম কাদের বলেছেন, আমি পার্টিতে জমিদারি করতে আসিনি। সেবার মানসিকতা নিয়ে পার্টিকে সঠিক পথে পরিচালনা করাই প্রধান লক্ষ্য। রাজনীতিতে একটি গুনগত পরিবর্তন আনতে চাই। গতকাল রাজধানীর বনানীতে পার্টির চেয়ারম্যানের জাতীয় যুব সংহতির এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, দলে এ মুহূর্তে ভাঙনের কোনো সম্ভাবনা নেই। দলে ঐক্য ধরে রাখতে দলের সবাইকে নিয়ে একযোগে কাজ করবেন। দলের বড় দুঃসময়ে আমি রাজনীতিতে এসেছি, যখন দলকে ধ্বংস করে দিতে চেয়েছিল সরকারি মেশিনারি। আমি রাজনীতিতে লাভবান হতে আসিনি। এটাই আমার লক্ষ্য। জি এম কাদের বলেন, এখন থেকে দলের কোনো সিদ্ধান্ত এককভাবে নেয়া হবে না। সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। দু-একজন যারা আছেন, তারাও নিশ্চয় অনুধাবন করবেন যে আমি আমিও তাদের উপর কর্তৃত্ব করার জন্য আসিনি। আপনারা আসবেন। দলের ভালোর জন্য আপনারা মতামত দেবেন। আপনাদের কথা মতো আমি দলকে সামনের দিকে এগিয়ে নেব। দলের সদস্যদের মধ্যে একতা ধরে রাখার আহ্বান জানানোর পাশাপাশি শৃঙ্খলার বিষয়েও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন তিনি। অনুষ্ঠানে আলমগীর শিকদার লোটন দলের ‘ত্যাগী’ নেতাকর্মীদের বঞ্চনার কথা জানালে জিএম কাদের বলেন, যারা দলের জন্য ত্যাগ স্বীকার করেছেন ও আনুগত্য প্রকাশ করেছেন, কিন্তু সেভাবে সম্মান পাননি, আমি তাদের সামনে নিয়ে আসবো। হুট করে উড়ে এসে কেউ দলের প্রেসিডিয়ামে অন্তর্ভুক্ত হতে পারবে না জানিয়ে তিনি বলেন, সেটা দলের জন্য মোটেও মঙ্গলজনক হবে না। এটা আর হবে না। জাপা মহাসচিব মসিউর রহমান রাঙ্গা বলেন, দলের ভুলভ্রান্তি শুধরে নিয়ে এবার দলের সাংগঠনিক দিকটি মজবুত করবো। দলকে পুনর্গঠনের সময় এসেছে। মানুষ বিএনপি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে, আওয়ামী লীগের অবস্থাও আগামী পাঁচ বছরে আরো খারাপ হবে। সুতরাং দ্বিতীয় বৃহত্তম রাজনৈতিক দল হিসেবে আমাদের অনেক সম্ভাবনা আছে। নিজেদের ভুল ত্রুটিগুলো আমরা রুদ্ধদ্বার বৈঠকে এসে বলব। কিন্তু কানামাছি খেলা যাবে না। অন্য কিছু করার ছল করা যাবে না। জাতীয় যুব সংহতির সভাপতি ও দলের ভাইস চেয়ারম্যান আলমগীর শিকদার লোটনের সভাপতিত্বে সভায় আরো বক্তব্য রাখেন দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সংরক্ষিত নারী আসনের সাংসদ মাসুদা এম রশীদ চৌধুরী, সাঈফুদ্দিন মিলন, রেজাউল ইসলাম ভুঁইয়া, যুগ্ম-মহাসচিব নুরুল আলম নুরু প্রমুখ।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন