কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ঘূর্ণিঝড় ফণী পরবর্তী দুর্যোগ মোকাবিলায় সেনাবাহিনী

ঘূর্ণিঝড় ফণী পরবর্তী দুর্যোগ মোকাবিলায় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তায় অংশগ্রহণ করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।  গতকাল ঘূর্ণিঝড় ফণীতে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ক্ষতিগ্রস্ত ঘড়বাড়ি মেরামত ও আহত রোহিঙ্গা সদস্যদের চিকিৎসা সহায়তা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেছে সেনাবাহিনীর সদস্যরা। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এই তথ্য জানিয়েছে। উল্লেখ্য, ঘূর্ণিঝড় ফণীতে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা প্রদানের জন্য সেনাবাহিনীর ১৭০টি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা দল, ১৭৫৫০টি ত্রাণের প্যাকেট, ১৬টি পানি বিশুদ্ধকরণ প্লান্ট, ৩৩৬টি ট্রাইশেক বোট, ২৯৬টি স্পিড বোট, ১১টি ওয়াটার ব্রাউজার, ৪টি জাপানিজ উদ্ধার বোট ইত্যাদি প্রস্তুত রয়েছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তার সকল এরিয়ায় সাইক্লোন মনিটরিং সেল গঠন করে সাইক্লোনটি মনিটরিং করেছে। সেনাবাহিনী বেসামরিক প্রশাসনের সাথে ঘূর্ণিঝড়ের পূর্ব প্রস্তুতি এবং ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী দুর্যোগ মোকাবিলার জন্য প্রয়োজনীয় সমন্বয় সাধন করেছে। তাছাড়া সেনাবাহিনী তার নিজস্ব সম্পদ থেকে পর্যাপ্ত ত্রাণসামগ্রী প্রস্তুত রেখেছে। দুর্গত এলাকায় স্বাস্থ্য সেবা প্রদানের জন্য ৭৮টি মেডিক্যাল টিম গঠন করা হয়েছে। বিশেষ যন্ত্রপাতিসহ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা দল গঠন করা হয়েছে যাদের স্বল্প সময়ের মধ্যে মোতায়েন করা যাবে। ভূূমিধসের বিষয়টি বিবেচনায় রেখে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা দল প্রস্তুত রাখা হয়েছে। দুর্গত এলাকায় জরুরি ত্রাণসামগ্রী দিচ্ছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী স্টাফ রিপোর্টার: ঘূর্ণিঝড় ‘ফণী’ পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবিলায় দুর্গত এলাকাসমূহে জরুরি উদ্ধারকার্য, ত্রাণসামগ্রী বিতরণ ও চিকিৎসা সহায়তা শুরু করেছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী। গতকাল সকালে খুলনার তিতুমীর নেভাল জেটি থেকে জরুরি ত্রাণসামগ্রী ও চিকিৎসা সহায়তা নিয়ে নৌবাহিনী জাহাজ মেঘনা বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জ ও বানৌজা তিস্তা বরিশালের হিজলার উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। এছাড়া নৌবাহিনী জাহাজ এলসিটি-১০৪ মংলার দিগরাজ নৌঘাঁটি থেকে সাতক্ষীরার নীলডুমুরের উদ্দেশ্যে গমন করে বলে জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)। এছাড়া চট্টগ্রাম, খুলনা ও মোংলা এলাকার নৌবাহিনীর কন্টিনজেন্ট এবং অন্যান্য জাহাজসমূহও দ্রুততম সময়ে দুর্গত এলাকায় মোতায়েনের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে। আইএসপিআর জানায়, দুর্গত এলাকাগুলোতে নৌবাহিনীর জাহাজগুলো জরুরি ত্রাণ হিসেবে শুকনো খাবার, বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা, জীবন রক্ষাকারী ওষুধ ও খাবার স্যালাইন বিতরণের কাজ করছে। জাহাজগুলোয় ত্রাণ সহায়তা হিসেবে ২ হাজার পরিবারের জন্য ৩ দিনের শুকনা খাবার মজুদ করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। প্রতিটি পরিবারের জন্য শুকনা খাবার হিসেবে ১০ কেজি চাল, ২ কেজি ডাল, ২ কেজি তেল, ২ কেজি লবণ, ২ কেজি চিড়া, ২ কেজি মুড়ি, ১ কেজি গুড়, প্যাকেট বিস্কুট, মোমবাতি, পলিথিন ব্যাগ, ম্যাচ বক্স, বিশুদ্ধ খাবার পানি, স্যালাইন ও জীবন রক্ষাকারী ওষুধ সরবরাহ করা হচ্ছে। সকল স্থানীয় প্রশাসনের সাথে সমন্বয়ের মাধ্যমে দুর্গত এলাকায় নৌবাহিনীর এই ত্রাণ সহায়তা ও উদ্ধারকার্য পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত চলমান থাকবে বলে জানায় আইএসপিআর।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন