বিপিএলে পয়েন্ট টেবিলে শীর্ষে থাকা চিটাগংকের বিপক্ষে শেষ ওভারে মুস্তাফিজের ম্যাজিক। রাজশাহীর বিপক্ষে জয়ের জন্য চট্টগ্রামের শেষ ৬ বলে প্রয়োজন ছিল ১৩ রানের। কিন্তু মুস্তাফিজ দেন মাত্র ৪ রান পাশাপাশি তুলে নেন দুই উইকেট। এমন কঠিন পরিস্থিতিতে চাপ সামলানো অভ্যাসে পরিণত হয়েছে মুস্তাফিজের, এমনটিই দাবি এই পেসারের। বিপিএলের চলতি আসরের ৩২তম ম্যাচে স্বাগতিক চট্টগ্রামের বিপক্ষে আগে ব্যাট করে রানের পাহাড় গড়ে রাজশাহী কিংস। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে তোলে ১৯৮ রান। তবে বড় টার্গেটে ভালোই জবাব দিচ্ছিল চিটাগং ভাইকিংস। ১৭ ওভারে ৫ উইকেটে তোলে ১৭২ রান। শেষ ১৮ বলে প্রয়োজন ছিল ২৭ রানের। হাতের মুঠোয় থাকা ম্যাচ চিটাগং হেরেছে মুস্তাফিজের কাছে। ১৮তম ওভারে বল করতে এসে মাত্র ৬ রান দেন মুস্তাফিজ। অন্যদিকে শেষ ওভারের প্রথম বলেই আউট করেন ঝড় তোলা সিকান্দার রাজাকে। মাত্র ১৪ বলে ২৯ রান করা রাজা মুস্তাফিজের দুর্দান্ত এক ইয়র্কারে বোল্ড আউট হয়ে সাজঘরে ফিরেন। সেই শেষ ওভারে ব্যাট থেকে আসে মাত্র ৪ রান। পাশাপাশি বোল্ড হোন আরও এক ক্রিকেটার। পরাজয়ের মুখ থেকে রাজশাহী জয় পায় ৭ রানে। ২৮ রানে তিন উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন মুস্তাফিজুর রহমান। ডেথ ওভারে এমন বোলিং প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘উইকেটটা অনেক ভালো ছিল। অনেক ম্যাচেই এরকম পরিস্থিতিতে পড়েছি। ডেথ ওভারে বোলিং, শেষ ওভারে বোলিং; এখন অভ্যাস হয়ে গেছে। টি-টুয়েন্টি ম্যাচে বেশি উদ্বিগ্ন না হওয়া ভালো। সংক্ষিপ্ত চিন্তা করা ভালো।’চট্টগ্রামের বিপক্ষে জয়ের ফলে চলতি বিপিএলে দ্বিতীয় রাউন্ডে যাওয়ার স্বপ্ন ভালোভাবেই টিকে আছে রাজশাহীর। ১০ ম্যাচে ৫ জয়ে মুস্তাফিজদের পয়েন্ট এখন ১০। বাকি আছে আরও দুই ম্যাচ। এই জয়টি তাই মুস্তাফিজের কাছে বাড়তি গুরুত্ব পাচ্ছে। তিনি বলেন, ‘এই ম্যাচটা আমাদের জন্য অনেক ভালো ছিল। আমাদের আর দুটি ম্যাচ আছে। শেষ একটা কিংবা দুইটা ম্যাচে আমরা হেরেছি, তাই এটা গুরুত্বপূর্ণ।’
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.