বিপাকে ঝিনাইদহের পাম চাষিরা, অন্য ফসল আবাদের পরামর্শ

আমাদের সময় প্রকাশিত: ২৬ জানুয়ারি ২০১৯, ১৪:১৯

হ্যাপি আক্তার : ঝিনাইদহে প্রায় ৯ থেকে ১০ বছর আগে লাগানো পাম গাছ গুলোতে ফল আসতে শুরু করেছে স¤প্রতি। কিন্তু সে ফল কোথায় বিক্রি হবে তা জানা নেই চাষিদের। বিক্রি করতে না পেরে গাছেই নষ্ট হচ্ছে ফল। পাম আবাদ করতে গিয়ে এমনই বিপাকে পড়েছে ঝিনাইদহ জেলার চাষিরা। অন্যদিকে আবার চারা বিক্রির ‘তুর ডেভোলপমেন্ট’ কোম্পানীর অফিস ও কর্মাকর্তাদের কোনো হদিস মিলছে না। যমুনা টেলিভিশন।২০০৭-২০০৮ সালে শহরের ব্যাপারি পাড়ায় ‘তুর ডেভোলপমেন্ট’ নামের কোম্পানি অফিস খুলে বসে। তারা মাঠ পর্যায়ে আকর্ষণীয় বেতন ভাতার প্রলোভন দেখিয়ে কর্মী নিয়োগ দেয়া। ব্যাপকভাবে প্রচার এবং চারা বিক্রির জন্য কর্মীদের প্রশিক্ষনও দেয় কোম্পানীটি। পরে জেলা প্রশাসক পরিষদ, মৎস্য হ্যাচারি, পৌরসভা সহ কমপক্ষে ১০টি স্থানে বিনা মূল্যে গাছের চারা রোপন করেন এই কোম্পানী।সদর উপজেলার বাজার গোপালপুরের পাম চাষি আব্দুল লতিফ বলেন, ২০০৭/৮ সালের দিকে প্রায় দু’বিঘা জমিতে সাড়ে ৩’শ পাম গাছের চারা রোপন করা হয়। তখন প্রায় ৭৫ হাজার টাকা খরচ হয়। গাছ গুলোতে গত কয়েক বছর ফল আসছে। কিন্তু কোথায় বিক্রি করতে হবে, কৃষি বিভাগে খোঁজ নিয়েও বিক্রির জায়গা পাচ্ছি না। আবার যে কোম্পানীর কর্মীদের কথায় গাছ লাগিয়েছি তাদেরও কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। অফিসও উধাও হয়ে গেছে।‘তুর ডেভোলপমেন্ট’ কোম্পানীর প্রজেক্ট ম্যানেজার সালাউদ্দিন নামে কৃষকদের নিকট দেয়া ০১৯১১-১৯৯২৯৭ মোবাইল নম্বরে যোগযোগ করেও তাকে পাওয়া যায়নি। সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মোফাখারুল ইসলাম বলেন, পাম চাষে কৃষকদের নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। পাম চাষে বিপরীতে অন্য ফসল আবাদ করলে কৃষকরা লাভবান হতে পারবে বলে আশা রাখা যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও