কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ওয়াশিংটন যাচ্ছেন পররাষ্ট্র সচিব, যুক্তরাষ্ট্রকে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের সুবিধা নেওয়ার প্রস্তাব দেবে বাংলাদেশ

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে অংশ নিতে তিন দিনের সফরে আগামী ২২ জানুয়ারি ওয়াশিংটন যাচ্ছেন পররাষ্ট্র সচিব এম শহীদুল হক। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য প্রস্তুত করা বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে দেশটি না থাকলেও এরই মধ্যে ভারত-চীনসহ একাধিক দেশ যুক্ত হয়েছে। এবারের বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রকে এই অর্থনৈতিক অঞ্চলের সুবিধা নেওয়ার প্রস্তাব দেবে বাংলাদেশ। একই সঙ্গে উন্নয়নের গতি অব্যাহত রাখতে ওয়াশিংটনের কাছে আরও বাণিজ্য ও জ্বালানি খাতে সুবিধা চাওয়া হবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।বৈঠকে পররাষ্ট্র সচিব এম শহীদুল হক ও বিপরীতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে আন্ডার সেক্রেটারি ডেভিড হ্যালি নেতৃত্ব দেবেন। এ সফরে হোয়াইট হাউস, স্টেট ডিপার্টমেন্ট ও পেন্টাগন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করার কথা রয়েছে তার। ওই বৈঠকে ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজিতে বাংলাদেশের কার্যকর অংশগ্রহণ নিয়ে দেশটির পরমর্শ চাওয়া হবে। এছাড়া বাংলাদেশের রাজনৈতিক সম্পর্ক, বাণিজ্য, জ্বালানি, শ্রমাধিকার, সন্ত্রাসবাদ, প্রতিরক্ষা সহযোগিতা ও রোহিঙ্গা ইস্যুতে আলোচনা করবে ঢাকা-ওয়াশিংটন। নির্বাচনে অনিয়ম, কোটা সংস্কার আন্দোলন, পোশাক খাতে শ্রমিক অসন্তোসের বিষয়টি আলোচনা উঠতে পরে এটা মাথায় রেখেই সকল প্রস্ততি সম্পন্ন করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সূত্র মতে, ট্রাম্প প্রশাসনের নেওয়া ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় কৌশলে সমমনা দেশ বাংলাদেশ, জাপান, অস্ট্রেলিয়া ও ভারতকে সঙ্গে নিয়েই বাস্তবায়ন করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশও এখন পর্যন্ত এই বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে সমর্থন জানিয়ে এসেছে। যদিও এই ইস্যুতে এখনো দুই দেশের মধ্যে আনুুষ্ঠানিক কৌশল নির্ধারণ হয়নি। এবার যেটা হবার সম্ভাবনা রয়েছে।  এর আগে গত অক্টোবরে ঢাকা সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্রের প্রিন্সিপাল উপ সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী এলিস ওয়েলস জানান, যুক্তরাষ্ট্রের ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় কৌশলকে সমর্থন করায় এরই মধ্যে ট্রাম্প প্রশাসন বাংলাদেশকে ৪ কোটি ডলার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।কূটনৈতিক সূত্র বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলো বাংলাদেশের উৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগ করুক এটি আমরা চাই এবং তারা চাইলে বিশেষ অর্থনৈতিক জোন বা শুধুমাত্র মার্কিন কোম্পানির জন্য বিশেষ জোন করে দেওয়া হবে। সেখানে তারা বিনিয়োগ করতে পারে। ঢাকা-যুক্তরাষ্ট্র গত অর্থ বছরে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ৬.৬৮ বিলিয়ন ডলার। এরমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের আমদানি ছিল প্রায় পাঁচ বিলিয়ন ডলার যা ওই দেশটির মোট আমদানির ০.২৩ শতাংশ। এজন্য যে পরিমাণ শুল্ক দিতে হয় সেটি যুক্তরাষ্ট্রের মোট আমদানি শুল্কের ২.৫৪ শতাংশ। এই অসম শুল্ক কমানোর জন্য দেশটিকে বিভিন্ন সময় বলা হয়েছে। এবারও অনুরোধ জানানে হবে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন