রংপুরে উপনির্বাচনে ২ মনোনয়ন অবৈধ ও ৭ প্রার্থীর বৈধ ঘোষণা
রংপুর-৩ সদর আসনের উপনির্বাচনে যাচাই-বাছাইয়ে ঋণ খেলাপি ও কাগজপত্র ত্রুটির কারণে ২ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। এরা হলেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা বিএনপির সহসভাপতি কাওসার জামান বাবলা ও বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী একরামুল হক। রংপুর-৩ সদর আসনের উপনির্বাচনে অংশ নিতে মনোনয়নপত্র জমা দেয়া প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাই শুরু হয় গতকাল বুধবার সকাল ১১টায়। আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা জিএম সাহাতাব উদ্দিন যাচাই-বাছাইয়ে অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রাজু (আওয়ামী লীগ), রাহগীর আল মাহী সাদ এরশাদ (জাতীয় পার্টি), রিটা রহমান (বিএনপি), হোসেন মকবুল শাহরিয়ার আসিফ (স্বতন্ত্র), কাজী মো. শহীদুল্লাহ (গণফ্রন্ট), মো. তৌহিদুর রহমান মণ্ডল (খেলাফতে মজলিস) ও শফিউল আলমের (এনপিপি) মনোনয়নপত্র বৈধ বলে ঘোষণা করেন। আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা জিএম সাহাতাব উদ্দিন বলেন, সোনালী ব্যাংকে এজাক্স জুট মিল ও স্ট্যান্ডার্ড চাটার্ড ব্যাংকের কাছে মাহিগঞ্জ ফাইবার মিল নামে দুটি প্রতিষ্ঠানের নামে ঋণ নিয়েছিলেন কাওসার জামান বাবলা। এই দুই ব্যাংক তাকে ঋণ খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত করেছে। ফলে, তাকে বৈধ প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা যাচ্ছে না। অপরদিকে, বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী একরামুল হকের হলফনামায় স্বাক্ষর না করেই জমা দিয়েছেন। তাই বিধি মোতাবেক ত্রুটিপূর্ণ কাগজপত্র থাকায় তাকেও অবৈধ ঘোষণা করা হয়। তিনি আরো বলেন, প্রচারণার সময় শুরু হলে প্রার্থীরা ৪টি মাইক ব্যবহার করে দুপুর ২টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণা চালাতে পারবেন। নগরীতে মোটরসাইকেল শোডাউন দিয়ে মানুষের স্বাভাবিক কর্মকাণ্ডে বিঘ্ন ঘটানো থেকে প্রার্থীদের বিরত থাকার আহ্বান জানান তিনি। এছাড়া সরকারি কোনো প্রতিষ্ঠানের সামনে নির্বাচনী প্রচারণা না করাসহ সঠিকভাবে ভোটার লিস্ট ছাপিয়ে প্রার্থীদের এজেন্টদের কাছে তালিকা সরবরাহ তাগিদ দেন তিনি। অবৈধ হওয়া প্রার্থীরা আগামী ১২ থেকে ১৪ই সেপ্টেম্বরের মধ্যে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে আপিল করতে পারবেন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.