কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাপার একাধিক প্রার্থী

বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে রংপুর-৩ সদর আসনের উপনির্বাচনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন আওয়ামী লীগের ২, জাতীয় পার্টির ৪, বিএনপি ঐক্যজোটের ২সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ১১ প্রার্থী। গতকাল আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন। এরা হলেন, অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রাজু (আওয়ামী লীগ), আব্দুল মজিদ (আওয়ামী লীগ), রাহগীর আল মাহী সাদ এরশাদ (জাতীয় পার্টি), এস এম ফখর-উজ-জামান জাহাঙ্গীর (জাতীয় পার্টি), এস এম ইয়াসির (জাতীয় পার্টি), হুসেইন মকবুল শাহরিয়ার আসিফ, রিটা রহমান (বিএনপি), কাওসার জামান বাবলা (বিএনপি), শফিউল আলম (এনপিপি), কাজী মো. শহীদুল্লাহ্‌ (গণফ্রন্ট) ও মো. তৌহিদুর রহমান মণ্ডল (খেলাফতে মজলিস)। গতকাল বিকালে কেন্দ্র থেকে সাদ এরশাদকে মনোনয়ন দিলে জেলা জাতীয় পার্টির নেতা সাফিউর রহমান সাফি, আজমল হোসেন লেবু, নাজিম উদ্দিনসহ অন্য নেতাকর্মীরা সাদ এরশাদের পক্ষে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা জিএম সাহাতাব উদ্দিনের কাছ থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন। এদিকে, এরশাদের ভাতিজা হুসেইন মকবুল শাহরিয়ার আসিফ আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে উপনির্বাচনে অংশ নিতে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। গতকাল সকালে সর্বপ্রথম তিনিই মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন। জাতীয় পার্টির রংপুর জেলার সাধারণ সম্পাদক এস এম ফখর-উজ-জামান জাহাঙ্গীরের পক্ষেও মনোনয়ন নিয়েছেন তার কর্মী-সমর্থকরা। আসিফ বলেন, আমি প্রয়াত জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এরশাদের ভাতিজা ও সাবেক সংসদ সদস্য। আমিই সর্বপ্রথম মনোনয়নপত্র কিনেছি। এরশাদ পরিবারের সদস্য হলেও দল আমাকে মনোনয়ন দেবে না। তাই পার্টির হিসেব না করে নির্বাচনে অংশ নিয়েছি। যেহেতু সরকার বগুড়ার মতো একটি স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে চায়। তাই এ নির্বাচনে আমার সফল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অপরদিকে বিএনপির পক্ষ থেকে রিটা রহমানকে মনোনয়ন দিলেও উপনির্বাচনে অংশ নিতে কোমর বেঁধে নেমেছেন মহানগর বিএনপির সহসভাপতি কাওসার জামান বাবলা। গতকাল তিনিও মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। কাওসার জামান বাবলা বলেন, দল স্থানীয় নেতাদের মূল্যায়ন করেনি। দলের স্থানীয় নেতাকর্মীদের ইচ্ছা রংপুর বিএনপি থেকে যেকোনো নেতা নির্বাচনে অংশ নেয়। সেজন্য আমি নির্বাচনে রয়েছি। বিগত সময়ে সিটি করপোরেশন নির্বাচন করেছিলাম। তাই রংপুর নগরীসহ সদর উপজেলার মানুষ আমাকে ভালো করে চেনে। দীর্ঘদিন ধরে এরশাদ এ আসনের এমপি থাকলেও তিনি রংপুর সদরের উন্নয়নে কোনো কাজ করেনি। মানুষ আওয়ামী লীগ-জাতীয় পার্টিকে চায় না। তাই এবার নির্বাচনে আমার বিজয়ের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। তবে অন্য প্রার্থীরা তাদের মতামত ব্যক্ত করে বলেন, দল ও সাধারণ মানুষের মাঝে রয়েছে তাদের ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা। তাই তারা নির্বাচনে মাঠে থাকবেন জনসেবার লক্ষ্যে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন