লো কার্ব বা নো কার্ব ডায়েট কি স্বাস্থ্যকর

প্রথম আলো প্রকাশিত: ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৪:০৩

দ্রুত ওজন কমাতে লো কার্ব বা নো কার্ব ডায়েট বেশ জনপ্রিয়। বিভিন্ন মাধ্যম থেকে জানা যায়, তারকারা এমন খাদ্যাভ্যাসে মেদ ঝরিয়ে ফেলেন কম সময়েই। প্রিয় তারকাকে অনুসরণ করেই হোক কিংবা অন্য কোনো মাধ্যম থেকে জেনেই হোক, এ ধরনের চর্চা করতে গিয়ে ভাত-রুটি খাওয়া একেবারেই ছেড়ে দেন কেউ কেউ। এমন চর্চা কি আদতে স্বাস্থ্যকর? এ সম্পর্কে জানালেন স্কয়ার হাসপাতাল লিমিটেডের মেডিসিন বিভাগের অ্যাসোসিয়েট কনসালট্যান্ট ডা. তাসনোভা মাহিন। তাঁর সঙ্গে কথা বলে লিখেছেন রাফিয়া আলম।


শর্করা, আমিষ, স্নেহ পদার্থ, ভিটামিন, খনিজ উপাদান আর পানি—ছয় ধরনের পুষ্টি উপাদানের কোনোটিকেই খাদ্যতালিকা থেকে পুরোপুরি বাদ দেওয়ার সুযোগ নেই। কার্বোহাইড্রেট, অর্থাৎ শর্করাজাতীয় খাবার থেকে আমাদের রোজকার প্রয়োজনীয় ক্যালরির ৪০-৫০ শতাংশ আসা উচিত।


তাই শর্করার মাত্রা খুব কমিয়ে দেওয়া কিংবা একেবারে বাদ দেওয়ার সুযোগ নেই। তবে এর অর্থ কিন্তু এমনটাও নয় যে মোট খাবারের ৪০-৫০ শতাংশই হবে শর্করাজাতীয় খাবার। কারণ, হিসাবটা খাবারের পরিমাণের নয়, হিসাবটা ক্যালরির।


শর্করা মানে কেবল ভাত-রুটি নয়


শর্করাজাতীয় খাবার বলতে মূলত ভাত বা রুটিকেই বোঝানো হয়ে থাকে। মুশকিলটা এখানেই। এমন বহু খাবার আছে, যাতে শর্করা থাকে, কিন্তু সাধারণত সেগুলোর শর্করাকে হিসাবের মধ্যে আনাই হয় না। এই ভুলের কারণে বহু মানুষের ওজন কমে না।


বিস্কুট, কুকি, কেক, পেস্ট্রি, পায়েস, নুডলস, পাস্তা, বার্গার, স্যান্ডউইচ, শিঙাড়া, সমুচা—এ ধরনের সব খাবারেই আছে শর্করা। পানীয়ে থাকা চিনিও শর্করা। শীতের পিঠায় থাকা চালের গুঁড়া আর গুড়ও শর্করা। ভাত-রুটি না খেয়ে এ ধরনের খাবার থেকে অতিরিক্ত ক্যালরি গ্রহণের ভুলটাও করেন কেউ কেউ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও