কৃষিপণ্য রপ্তানিতে ভর্তুকি শেষের চ্যালেঞ্জ, বিকল্প সুবিধার দাবি

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:০১

সর্বশেষ ২০২৪–২৫ অর্থবছরে দেশ থেকে ১ বিলিয়ন বা ১০০ কোাটি মার্কিন ডলারের কৃষিজাত পণ্য রপ্তানি হয়েছে। রপ্তানিতে আরও বৈচিত্র্য আনতে ও পরিমাণ বাড়াতে সরকার খাতটিকে অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত ও সম্ভাবনাময় হিসেবে চিহ্নিত করেছে। বর্তমানে ১৪৫টি দেশে সুগন্ধি চাল, ফল, সবজি, মাছ, মাংসের পাশাপাশি বিস্কুট, চানাচুর, নুডলস, জুস, মসলাসহ প্রায় ১৭২ ধরনের কৃষি ও প্রক্রিয়াজাত কৃষিপণ্য রপ্তানি হচ্ছে।


তবে পুরোপুরি বিকশিত হওয়ার আগেই এলডিসি থেকে উত্তরণকে সামনে রেখে বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে যাচ্ছে দেশের কৃষিপণ্য খাত। এলডিসি উত্তরণের পরে এ খাতের রপ্তানিতে সরকারের দেওয়া ২০ শতাংশ নগদ প্রণোদনা বন্ধ হয়ে যাবে। একই সঙ্গে রপ্তানি বাজারে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকারও বাধাগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ফলে নতুন পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা নিয়ে উদ্বিগ্ন এই খাতের ব্যবসায়ীরা। সে জন্য তাঁরা বিকল্প সুবিধার দাবি জানাচ্ছেন।


বিশ্লেষকেরা বলছেন, যথাযথ নীতি–সহায়তা বা বিকল্প ব্যবস্থা না নিলে এ খাতের অনেক প্রতিষ্ঠান টিকে থাকতে পারবে না। এ নিয়ে বাংলাদেশ অ্যাগ্রো-প্রসেসরস অ্যাসোসিয়েশনের (বাপা) সাধারণ সম্পাদক ইকতাদুল হক প্রথম আলোকে বলেন, প্রণোদনা ও শুল্ক সুবিধা উঠে গেলে কৃষিপণ্য রপ্তানির পরিমাণ ব্যাপকভাবে কমে যাবে। বড় প্রতিষ্ঠানগুলো কোনোমতে টিকে থাকতে পারলেও ছোট প্রতিষ্ঠানগুলোর ঝরে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। সরকার কী ধরনের বিকল্প সুবিধা দেবে, সে বিষয়ে এখনো কোনো স্পষ্টতা নেই।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও