ডলার সরবরাহ স্বাভাবিক হওয়ায় বেড়েছে চিনি ও ভোজ্যতেলের আমদানি

ডেইলি স্টার প্রকাশিত: ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:০৭

ডলার সংকট ধীরে ধীরে কাটতে শুরু করেছে, একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক বাজারে নিত্যপণ্যের দামও নিম্নমুখী। এই দুই ইতিবাচক প্রভাবের ফলে চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। এর মধ্যে চিনি ও ভোজ্যতেলের আমদানিতে সবচেয়ে বড় উল্লম্ফন দেখা গেছে।


দেশে পর্যাপ্ত উৎপাদন না থাকায় চিনি, পাম অয়েল, সয়াবিন তেল ও গমের ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে ব্যাপকভাবে আমদানির ওপর নির্ভর করতে হয়।


বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের (বিটিটিসি) হিসাবে, দেশে বছরে প্রায় ২০ লাখ টন চিনির প্রয়োজন হয়, যার ৯৫ শতাংশেরও বেশি আসে আমদানির মাধ্যমে।


বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়ে পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো মোট ৮.২৩ লাখ টন অপরিশোধিত চিনি আমদানি করেছে। আগের অর্থবছরের একই সময়ে এই আমদানির পরিমাণ ছিল ৪.৪ লাখ টন। ফলে এক বছরে অপরিশোধিত চিনির আমদানি বেড়েছে ৮৭ শতাংশ।


মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার তাসলিম শাহরিয়ার জানান, আন্তর্জাতিক বাজারে চিনির দাম কমে যাওয়ায় এবং ডলার সংকট অনেকটাই কাটায় এখন ব্যাংকগুলো সহজেই এলসি খুলছে। ফলে চিনির আমদানি স্বাভাবিক ও সন্তোষজনক রয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও