‘আমি রাজনীতির শিকার হয়েছি’

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:২৯

আইএমডিবির জনপ্রিয় সেলিব্রেটির তালিকায় শীর্ষস্থানে অবস্থান এবং ‘সার্চ: নয়না দ্য মার্ডার কেস’ সিরিজের সাফল্য—সব মিলিয়ে দারুণ রোমাঞ্চিত শ্রদ্ধা দাস। তিনি বলেন, ‘এত বছর ধরে নানা ভাষায় কাজ করেছি। ছয়টি ভাষায় অভিনয় করেছি। তাই এই স্বীকৃতি, প্রশংসা আর ভালোবাসা—সবকিছুই উপভোগ করছি।’


সৃজনশীলতার পাশাপাশি বাণিজ্যিকভাবেও সফল হয়েছে ‘সার্চ: নয়না দ্য মার্ডার কেস’। আলাপের শুরুতেই শ্রদ্ধা জানান, কঙ্কণা সেন শর্মার মতো অভিনেত্রী এবং রোহন সিপ্পির মতো পরিচালকের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা তাঁর কাছে বিশেষ আনন্দের। সিরিজে তাঁর চরিত্র নিয়ে দর্শকদের ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া তাঁকে আরও উচ্ছ্বসিত করেছে।


সাফল্য উদ্‌যাপন প্রসঙ্গে হালকা হেসে শ্রদ্ধা বলেন, ‘সিরিজ মুক্তির পর থেকেই কাজ আর ইন্টারভিউ নিয়ে ব্যস্ততা বেড়েছে। উদ্‌যাপনের সময়ই পাইনি। তবে সবকিছুর জন্য স্রষ্টার কাছে আমি চিরকৃতজ্ঞ।’


অভিনয়ে আসার পথে পরিবারের সমর্থন প্রসঙ্গে শ্রদ্ধা বলেন, ‘আমার বাবা খুবই “কুল”। তবে অন্য বাঙালি পরিবারের মতো তাঁরাও চাইতেন আমি পড়াশোনায় মন দিই। বাবা-মা চেয়েছিলেন আমি ইঞ্জিনিয়ার হই। কিন্তু আমি গণসংযোগ ও সাংবাদিকতা নিয়ে পড়েছি। পাশাপাশি গানও শিখেছি।’


শ্রদ্ধার একটি মিউজিক অ্যালবামের ফটোশুট দেখে কিংবদন্তি দেব আনন্দ তাঁকে একটি ছবিতে অভিনয়ের কথা ভেবেছিলেন। তবে ছবিটি আর হয়নি। স্মৃতিচারণায় শ্রদ্ধা বলেন, ‘আমার বাবা-মা দেব আনন্দ স্যারের বড় ভক্ত। ওনার ছবিতে কাজের কথা শুনে তাঁরা আনন্দে আত্মহারা হয়ে গিয়েছিলেন। স্যার আমাকে জিনাত আমানের কথা মনে করিয়ে দিই—এই কথাটা বলেছিলেন। এটা আমার জীবনের অন্যতম বড় প্রাপ্তি।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও