শীতে সুস্থ থাকতে যা করবেন, যা করবেন না

বিডি নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৯:২৮

শীতের প্রথম ঠাণ্ডা হাওয়া যেই লাগে, অমনি নাক দিয়ে পানি পড়া, গলা চুলকানো, কাশি আর জ্বর শুরু। আবার মশার উপদ্রবও পুরোপুরি যায়নি।


এই পরিবর্তনশীল আবহাওয়াতে শিশু থেকে বয়স্ক, সবাই অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকিতে থাকেন। খাওয়া-দাওয়া, পোশাক, ত্বকের যত্ন, ঘুম, এমনকি মনের অবস্থা— সবকিছুর দিকেই নজর দিতে হয়।


গাজীপুর পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কনসালট্যান্ট ডা. ফাহমিদা হক কনক পরামর্শ দিয়েছেন- শীতে কী করলে সুস্থ থাকা যায় ।


খাওয়া-দাওয়াতে সতর্কতা


বিয়ে-পার্বণ আর পিঠে-পুলির মৌসুমে পেট ভরে খাওয়া হবেই। তবে অতিরিক্ত ক্যালরি আর তেল-মসলা শরীরের ওপর চাপ ফেলে।


বিশেষ সাবধান: খেজুরের কাঁচা রস একদম নয়। নিপা ভাইরাসের সবচেয়ে সহজ পথ এটি। প্রতিদিন তাজা ফল খান, বিশেষ করে পেয়ারা, কমলা, আমলকি, লেবু— এগুলোতে প্রচুর ভিটামিন সি। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ত্বককে ভেতর থেকে উজ্জ্বল রাখে।


পোশাক ও সুরক্ষা


একটার ওপর আরেকটা পোশাক পরুন— যাকে বলে ‘লেয়ারিং’। ঠাণ্ডা বেশি লাগলে বাড়ান, ঘেমে গেলে কমান।


মাথা, কান ও গলা ঢেকে রাখুন। মাথা খোলা রাখলে শরীরের তাপ দ্রুত বেরিয়ে যায়। বাইরে বেরোলে মাস্ক পরুন। শহরের শুষ্ক ধুলা-দূষণ ফুসফুসে ঢুকে কাশি বাড়ায়।


হাঁচি-কাশির সময় টিস্যু বা কনুই দিয়ে মুখ ঢাকুন। মশারি টাঙানোর অভ্যাস ছাড়া যাবে না। শীতেও ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়ার ঝুঁকি থাকে।


ত্বক ও শরীরের যত্ন


শীতের শুষ্কতায় ত্বক চটা, ফাটা, চুলকানি— সাধারণ ব্যাপার। প্রতিদিন ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। গোসলের পর ত্বক ভেজা থাকতেই লাগিয়ে নিন।


গোসল বন্ধ করা যাবে না। আবার অতিরিক্ত গরম পানি ব্যবহারও ঠিক নয়। এতে ত্বকের তেল চলে যায়। রোদে বেরোনোর আগে সানস্ক্রিন ব্যবহার করার অভ্যাস গড়া উপকারী।


তবে দিনে ১৫ থেকে ২০ মিনিট সানস্ক্রিন ছাড়া হাত-মুখ রোদে রাখুন। শীতের কোমল রোদেই ভিটামিন ডি পাওয়া যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও