বডি শেমিং-বুলিংয়ে ‘বিপর্যস্ত’ ছিলেন ইস্ট ওয়েস্ট শিক্ষার্থী মুশফিক

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ২৩ নভেম্বর ২০২৫, ১৫:২৯

শরীরের গঠন ও গায়ের রং নিয়ে স্কুলজীবন থেকে সহপাঠীদের ‘অস্বাভাবিক আচরণ’ সইতে হয়েছে ডি এম মুশফিকুজ্জামানকে। কখনো কখনো শিক্ষকরাও তাকে নিয়ে হাসি-ঠাট্টা করেছেন। স্কুল-কলেজ পেরিয়ে মুশফিক পা রাখেন উচ্চশিক্ষার বিদ্যাপীঠে। কিন্তু সেখানেও একই রকম আচরণ। সহপাঠীদের অব্যাহত হাসি-ঠাট্টা তরুণ মনে দাগ কাটে। ক্রমে তা রূপ নেয় বিষাদে। সইতে না পেরে ‘আত্মহত্যার’ পথ বেছে নেন বেসরকারি ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মুশফিকুজ্জামান।


মুশফিকের কয়েকজন সহপাঠী, দুজন শিক্ষক, স্কুলজীবনের বন্ধু ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে বডি শেমিংয়ের কারণে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত থাকার বিভিন্ন তথ্য পাওয়া গেছে। তাদের ধারণা, সহপাঠীদের ঠাট্টা-বিদ্রূপে অভিমান করে ছাদ থেকে লাফ দিয়েছেন মুশফিক।


যদিও পুলিশ বলছে, সিসিটিভির ফুটেজে তারা মুশফিককে ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়তে দেখলেও ময়নাতদন্তের আগে এটি ‘আত্মহত্যা’ নাকি ‘হত্যা’ তা নিশ্চিত করে বলা যাবে না। মুশফিকের পরিবারও দাবি জানিয়েছে, তাদের সন্তান পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ডের শিকার কি না, তা খতিয়ে দেখতে।


জানা যায়, মুশফিকুজ্জামান ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যাথমেটিকস অব ফিজিক্যাল সায়েন্স বিভাগের প্রথমবর্ষের দ্বিতীয় সেমিস্টারের শিক্ষার্থী ছিলেন। তাদের বাড়ি মুন্সিগঞ্জের টঙ্গীবাড়ি উপজেলার পাঁচগাঁও গ্রামে। মুশফিকের বাবার নাম বি এম মুখলেছুজ্জামান। তার মা কমলা আক্তার স্কুলশিক্ষিকা। বাবা-মায়ের সঙ্গে মুশফিক খিলগাঁও থানার পাশে একটি বাসায় বসবাস করতেন। এক ভাই ও এক বোনের মধ্যে বড় মুশফিক।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও