You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মন ভরে যাক লোভাছড়ার নান্দনিক শোভায়

অনেক দিন ধরে ইচ্ছা ছিল, সিলেটের সীমান্তবর্তী অঞ্চল মেঘালয়ের খাসিয়া জৈন্তিয়া পাহাড়ের পূর্ব অংশে যাব। সেখানে কানাইঘাট উপজেলার স্বচ্ছ পানির নদী লোভাছড়ায় নৌকা নিয়ে ঘুরে বেড়াব। কিন্তু সময়ের অভাবে তা আর হয়ে উঠছিল না। শেষ পর্যন্ত ঠিক করে ফেললাম, বেরিয়ে পড়ব আসছে শুক্রবারেই। চেষ্টা করেও বৃহস্পতিবার অর্থাৎ সপ্তাহের শেষ দিন সকালে অফিস থেকে বেরোনো সম্ভব হলো না। সেই গতানুগতিক ধারায় রাত ৮টার দিকে বের হলাম অফিস থেকে। সকালবেলা যে বেরিয়ে পড়তে হবে।

সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার একেবারে উত্তর-পূর্ব সীমান্ত এলাকায় খাসিয়া-জৈন্তা পাহাড়ের পাদদেশে রয়েছে বালুভরা বেশ কিছু স্বচ্ছ পানির নদী। এগুলোর মধ্যে অন্যতম লোভাছড়া নদী। নদীর নাম লোভাছড়া হলে প্রেমে না পড়ে উপায় থাকে না। সেই প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতেই রওনা হলাম। গাড়িতে উঠতেই চালক ফরহাদ জানতে চাইলেন, কোন পথ ধরে আমরা লোভাছড়ায় যাব। প্রথমে কানাইঘাট। সিলেট নগরী থেকে কানাইঘাট যাওয়ার কয়েকটি পথ আছে। সিলেট-জাফলং মহাসড়কের ওপর দরবস্ত বাজার থেকে হাতের ডান দিকে রাস্তা চলে গেছে কানাইঘাট পর্যন্ত। গাড়িতে ঘণ্টা দেড়েক সময় লাগে। কানাইঘাট উপজেলা সদর সুরমা নদীর তীরে অবস্থিত। এই অঞ্চলের প্রাকৃতিক দৃশ্য সুন্দর। নদীর ঘাট থেকে নৌকা নিয়ে যাত্রা শুরু করতে হয় লোভাছড়ার দিকে।

কিন্তু আমাদের রুট ছিল সিলেট নগরী থেকে দরবস্ত বাজার হয়ে ছোট ও বড় চতুল অতিক্রম করে হাতের বাঁ দিক দিয়ে বরবন্দ ও সুরই ঘাটের পর লোভা বাগানের নিজস্ব রাস্তা দিয়ে। এখানে বলে রাখা ভালো, লোভা বাগানের রাস্তা দিয়ে যেতে হলে বাগান কর্তৃপক্ষের অনুমতি অবশ্যই নিতে হবে।

আমরা চলছি যাত্রাপথের দূরত্ব ঘুচিয়ে। রাস্তার দুপাশের দৃশ্য মনভোলানো—ঘন সবুজ ধানখেত, কিছু দূরে উঁচু-নিচু টিলা, কোথাও কোথাও বাঁশবাগান, কাশফুলের বন, দূরে নীলাভ পাহাড় উঁকি দিচ্ছে যেন। আমরা গাড়ির ভেতর থেকে প্রকৃতি দেখতে ব্যস্ত। তবে বেরসিক রাস্তার জন্য মাঝে মাঝে বেগ পেতে হচ্ছে। আমাদের কনিষ্ঠ ভ্রমণসঙ্গীর ক্ষুধা পাওয়ায় গাড়ি থামাতে হবে। রাস্তার পাশের দোকান থেকে রুটি আর ডিম পোচ নিয়ে গাড়িতে ফিরলাম।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন