You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অনুশোচনা নেই শেখ হাসিনার

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যেসব অপরাধ বিবেচনায় নিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল, তার একটি ছিল উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়া। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পরও ঘৃণা বা বিদ্বেষপূর্ণ (হেইট স্পিচ) বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন শেখ হাসিনা, রায় ঘোষণার সময় এটি স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন ট্রাইব্যুনাল। এ ছাড়া সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তিনি অবজ্ঞাসূচক বা তাচ্ছিল্যপূর্ণ বক্তব্য দিচ্ছেন, এটিও ঘোষিত রায়ে বলা হয়েছে।

ঘোষিত রায়ে ট্রাইব্যুনাল বলেছেন, শেখ হাসিনার মধ্যে কোনো অনুশোচনা নেই। তিনি ক্ষমাও চাননি; বরং তিনি ‘হেইট স্পিচ’-এর মাধ্যমে সময়ে-সময়ে হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন।

রায়ের পূর্ণাঙ্গ কপি এখনো প্রকাশ করা হয়নি। তবে গত সোমবার রায় ঘোষণা করার সময় ট্রাইব্যুনাল কয়েকটি বিষয় উল্লেখ করেন, এর কোনো কোনোটি ছিল শেখ হাসিনার কর্মকাণ্ড সম্পর্কিত।

অবজ্ঞাসূচক ও ঘৃণা ছড়ানো বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকতে এর আগে শেখ হাসিনার প্রতি আদেশ দেওয়া হয়েছিল বলে রায় ঘোষণার সময় উল্লেখ করেন ট্রাইব্যুনাল। ঘোষিত রায়ে বলা হয়, দলীয় নেতা শাকিলের (গাইবান্ধা বাড়ি) সঙ্গে টেলিফোন কথোপকথনে শেখ হাসিনা ঘৃণাসূচক ও অবমাননাকর বক্তব্য দিয়েছিলেন।

ওই কথোপকথনে শেখ হাসিনা বলেছিলেন, যেহেতু তাঁর বিরুদ্ধে ২২৬টি মামলা হয়েছে, সে জন্য ২২৬ জনকে হত্যার ‘লাইসেন্স’ পেয়েছেন।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে এক মামলায় শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। এ মামলার আরেক আসামি পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। বিচারপতি গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল-১ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণা সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন