You have reached your daily news limit

Please log in to continue


চট্টগ্রামের প্রথম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নিয়ে নানান প্রশ্ন

আট বছর পেরোলেও চট্টগ্রাম নগরীর লালখান বাজার থেকে পতেঙ্গা পর্যন্ত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পটি অনিশ্চিত গন্তব্যের দিকে হাঁটছে। কাজ অর্ধসমাপ্ত করে চব্বিশের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে তড়িঘড়ি করে উদ্বোধন করা হয় উড়ালসড়কটি। কাজ এখনো চলমান। ভবিষ্যতে সড়কটির যথাযথ ব্যবহার ও সুফল নিয়ে রয়েছে নানান প্রশ্ন।

উড়ালসড়কটি লালখান বাজার থেকে শুরুর কথা থাকলেও লালখান বাজারে মূল সড়ক থেকে সেতুতে ওঠার পথই রাখা হয়নি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এক্সপ্রেসওয়েটিতে যে টাকা ব্যয় করা হয়েছে, ওই টাকা দিয়ে এক্সপ্রেসওয়ের বদলে পুরো চট্টগ্রাম মহানগরীর সড়ক ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা অধিকতর ব্যবহার উপযোগী এবং জনবান্ধব হিসেবে গড়ে তোলা যেত। যার সুফল পুরো নগরবাসী ভোগ করতে পারতো।

আশার কথা শোনাতে পারছেন না এক্সপ্রেসওয়েটির নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষও (সিডিএ)। সিডিএ বলছে, প্রকল্পের কাজ শুরুর পর চট্টগ্রাম বন্দরের আপত্তি, রেলওয়ের আপত্তি, জমি অধিগ্রহণের জন্য অপেক্ষা, ট্রাফিক বিভাগের অনুমতি না পাওয়া, লালখান বাজার অংশের নকশা নিয়ে আপত্তি, কোভিডের সময় কাজে ধীরগতি, বিকল্প সড়ক চালু করতে সময়ক্ষেপণ এবং বন্দর সংলগ্ন এলাকায় নকশা পরিবর্তনসহ নানান কারণে দেরি হয়। প্রাক-সমীক্ষা অনুযায়ী উড়াল সেতুটি ব্যবহার উপযোগী করতে প্রকল্পের ১০টি র‌্যাম্প বাদে আরও র‌্যাম্প প্রয়োজন হবে। এতে বড় ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়াবে প্রকল্পের নতুন ব্যয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন