‘সব অভিযোগ ভিত্তিহীন, আমি স্বৈরাচারী নই’

ঢাকা পোষ্ট প্রকাশিত: ১৬ নভেম্বর ২০২৫, ১৯:৪২

বাংলাদেশ জাতীয় নারী ক্রিকেট দলের অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি। বর্তমানে দেশের ক্রিকেটে বেশ আলোচিত তিনি। তার বিরুদ্ধে জুনিয়র ক্রিকেটারদের শারীরিক-মানসিক নির্যাতন থেকে শুরু করে সিনিয়র ক্রিকেটারদের ক্যারিয়ারে হস্তক্ষেপ করাসহ নানা অভিযোগ উঠেছে। ড্রেসিংরুমে তার স্বৈরাচারী মনোভাবে অতিষ্ঠ ক্রিকেটাররা, এমনটাও বলা হচ্ছে। শিনবোনের চোট সারাতে বর্তমানে বিকেএসপিতে পুনর্বাসনে আছেন জ্যোতি। সেখানে ক্রিকবাজ-এর সঙ্গে সাক্ষাৎকারে এসব অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন ঠান্ডা মাথায়।


ড্রেসিংরুমের স্বৈরাচার!


আমি কোনোভাবেই স্বৈরাচার নই। ড্রেসিংরুমে প্রত্যেক খেলোয়াড়ের জায়গা আছে, আমারও আছে। হ্যাঁ, অধিনায়ক হিসেবে আমি হয়তো অন্যভাবে সম্মান পাই। কিন্তু সুযোগ-সুবিধা ও আচরণ সবার জন্য সমান। আমি জানি না কারা এসব বলছে, কেন বলছে। এসবের পেছনে কে, তা এখন পরিষ্কার। দেখুন, আমি অনেকদিন ধরে অধিনায়ক। সবাই আমাকে পছন্দ করবে সেই আশা করি না। কিন্তু দলের জন্য আমি কী করছি এবং আমার সত্যিকারের অভিপ্রায় কী, সেটা আমি জানি।


জাহানারা আলম ও রুমানা আহমেদকে বাদ দেওয়া


অনেক দিন ধরে এমন কথা শুনছি যে, আমি তাদের সরিয়ে দিয়েছি। কারণ তারা ভালো পারফর্ম করে অধিনায়কত্ব পাওয়ার দৌড়ে ছিল। আর হ্যাঁ, সিন্ডিকেট কী? ২০১৫ সাল থেকে জাতীয় দলের সঙ্গে খেলছি, সিনিয়রদের সঙ্গে ড্রেসিংরুম ভাগাভাগি করছি। এমন কিছু আমি কখনো দেখিনি। ড্রেসিংরুমে সবাই আপনার কাছের বন্ধু হবে না। ১১ জন খেলোয়াড়ের সঙ্গে ১১ ধরনের ভিন্ন সম্পর্ক। এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু তারা যদি বলে সিন্ডিকেট করে আমি তাদের সরিয়ে দিয়েছি... কাউকে সরিয়ে দেওয়ার আমি কে? আমি কি নির্বাচক?


২০২১ সালে আমি অধিনায়ক হলেও ২০২৩ সালে অস্ট্রেলিয়া সিরিজের আগ পর্যন্ত আমি নির্বাচক প্যানেলে ছিলাম না। এর আগে নির্বাচনের ব্যাপারে আমার কোনো সংশ্লিষ্টতা ছিল না। ১১ জনের মধ্যে কে থাকছে সেটা না জেনেই খেলোয়াড়রা টিম মিটিংয়ে যেতো, আমিও জানতাম না। ১৫ কিংবা ১৮ জনের স্কোয়াডের ব্যাপারে আমার সঙ্গে কোনো আলোচনা হতো না। বোর্ডের সঙ্গে আলাপ করে এটা যাচাই করতে পারেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও