You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সান ফ্রান্সিসকোর ‘মামদানি’ হতে চান সৈকত

ঘটনাটি যুক্তরাষ্ট্রের পূব উপকূলে, আটলান্টিকের কোলঘেঁষা নিউইয়র্কে। এর প্রভাব চার হাজার কিলোমিটারের বেশি দূরে গিয়ে পড়লো দেশটির পশ্চিম উপকূলে তথা, প্রশান্তের তীরে। আরেকটু খোলাসা করে বলা যাক—যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় শহর নিউইয়র্কে ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রার্থী জোহরান মামদানি ইতিহাস গড়ে মেয়র নির্বাচিত হওয়ায় সেই হাওয়ায় আন্দোলিত হয়েছেন সান ফ্রান্সিসকোর অপর ডেমোক্র্যাট নেতা সৈকত চক্রবর্তী।

তাই জোহরান মামদানির বিজয়ের পরদিন ৫ নভেম্বর এক ভিডিও বার্তায় সৈকত চক্রবর্তী মেয়র মামদানিকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, 'জোহরান প্রমাণ করেছেন যে ধনকুবেররা কত টাকা আপনার দিকে ছুঁড়ে দিলো তা এখন আর বিবেচ্য নয়। বাস্তবতা হলো—সংগঠিত মানুষেরা সংঘবদ্ধ ধনকুবেরদের পরাজিত করেছে।'

সান ফ্রান্সিসকোর এই ডেমোক্র্যাট নেতার মতে—জোহরান মামদানির বিজয় সম্ভব হয়েছে, কারণ তিনি দৃঢ় ভাষায় পরিবর্তনের ডাক দিয়েছেন। ভারতীয় বংশোদ্ভূত সৈকত চক্রবর্তীর জন্ম টেক্সাসে, ১৯৮৬ সালে।

নিজের ওয়েবসাইটে সৈকত জানান, অন্য অনেকের মতো ২০০৯ সালে কলেজ শেষ করে তিনি সান ফ্রান্সিসকোয় এসেছেন। এই সফটওয়ার ইঞ্জিনিয়ারের স্বপ্ন ভিন্ন কিছু করার। তাই সেখানে তিনি নিজের প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন।

২০০৭ সালে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতক করেন সৈকত চক্রবর্তী। তিনি নিউইয়র্কের নবনির্বাচিত মেয়র জোহরান মামদানির সততা, স্পষ্টবাদিতা, গণমুখী ইশতেহার, নির্বাচনী প্রচার কৌশল ও পরিশেষে তার ভোটযুদ্ধে বিজয়ে ভীষণ অনুপ্রাণিত। তিনিও জোহরান মামদানির মতো তার নির্বাচনী এলাকায় পরিবর্তনের প্রতিশ্রুতি নিয়ে জনগণের সামনে আসছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন