You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক: ৩ চাকার যানে বাড়ছে দুর্ঘটনা

দেশের যোগাযোগব্যবস্থার প্রধান লাইফলাইন ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে তিন চাকার যানবাহনের দাপট দিন দিন বাড়ছে। মহাসড়কে নিষিদ্ধ এসব যানবাহন নির্বিঘ্নে চলাচল করায় বাড়ছে দুর্ঘটনা, হচ্ছে প্রাণহানি। সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, হাইওয়ে পুলিশের নজরদারি এবং আইনের প্রয়োগ না থাকায় নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে পরিস্থিতি।

হাইওয়ে কুমিল্লা অঞ্চলের পরিসংখ্যান বলছে, গত জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে দুর্ঘটনা হয়েছে ৪৬৫টি। এতে ২৮৪ জন নিহত এবং আহত হয়েছে অন্তত ৫০৯ জন। একই সময়ে কুমিল্লা অঞ্চলে ৮৪২টি সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫২৫ এবং আহত ১ হাজার ২১০ জন।

কুমিল্লা অঞ্চলে গত বছরের তুলনায় এ বছর দুর্ঘটনা ও প্রাণহানির হার প্রায় দ্বিগুণ। গত বছর ১২ মাসে দুর্ঘটনা ছিল ৬৩০টি; নিহত ৫২২ এবং আহত ৭৮৪ জন।

মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ইলিয়টগঞ্জ, মাধাইয়া, চান্দিনা, সুয়াগাজী, চৌদ্দগ্রাম, বারইয়ারহাটসহ অন্তত ১৪টি বড় হাটবাজার রয়েছে। এসব হাটবাজারে প্রতিদিন পণ্য আনা-নেওয়ার সময় থ্রি-হুইলার এবং ছোট যানবাহন মহাসড়কে উঠে পড়ে, তাতে জট ও দুর্ঘটনা বাড়ছে।

এ ছাড়া কুমিল্লা অঞ্চলের মধ্যে কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের অবস্থা সবচেয়ে খারাপ। প্রায় ৬২ কিলোমিটারজুড়ে খানাখন্দে ভরা সড়ক দুর্ঘটনার ঝুঁকি বহুগুণ বাড়িয়েছে। সওজের উপসহকারী প্রকৌশলী আদনান ইবনে আলম বলেন, বন্যা ও বর্ষণে দেড় শতাধিক কিলোমিটার সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ডিসেম্বর-জানুয়ারির মধ্যে সংস্কারকাজ শেষ করার পরিকল্পনা রয়েছে।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে রয়েছে ৮৪টি বিপজ্জনক ইউটার্ন, যেখানে প্রায় প্রতিদিনই দুর্ঘটনা ঘটে। গত ২২ আগস্ট পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড এলাকায় একটি লরি উল্টে চাপা পড়ে নিহত হন একই পরিবারের চারজন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন