সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে কতটা প্রস্তুত প্রশাসন

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ২৯ অক্টোবর ২০২৫, ০৯:৩২

আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের বিষয়ে দৃঢ় অন্তর্বর্তী সরকার। সরকারের হাতে রয়েছে তিন মাসের কিছু বেশি সময়। ভোটের আয়োজন নির্বাচন কমিশন করলেও ভোটগ্রহণে মূল ভূমিকায় থাকে প্রশাসন। প্রশ্ন উঠেছে- বর্তমান জনপ্রশাসন সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দিতে কতটা প্রস্তুত?


নির্বাচনে সাধারণত জেলা প্রশাসকরা (ডিসি) রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে জেলা সামলান। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা (ইউএরও) সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। গত ১৫ মাসে প্রশাসন ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। এখনো অগোছালো। নেতৃত্বে যারা আছেন, তারা নিজেদের যোগ্যতার সাক্ষর রাখতে পারেননি। তাই এ প্রশাসন সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ ও সাবেক আমলারা।


তবে তারা বলছেন, আন্তরিকতা ও সদিচ্ছা থাকলে এখনো ঘুরে দাঁড়িয়ে প্রশাসন ভালো একটি নির্বাচন উপহার দিতে পারে। এজন্য যোগ্য ও সাহসী কর্মকর্তাদের জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিয়োগ দিতে হবে। কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের মনোবল বাড়াতে হবে। তাদের নিশ্চয়তা দিতে হবে, নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করলে তাদের ভবিষ্যতে শাস্তির মুখে পড়তে হবে না। তবে দ্রুতই সরকারকে সে বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। কারণ সময় ফুরিয়ে যাচ্ছে। তফসিল ঘোষণার পর প্রশাসন নির্বাচন কমিশনের অধীনে চলে যাবে।


বর্তমান প্রশাসন রাজনৈতিক দলগুলোরও আস্থায় নেই। রাজনৈতিক নেতারা প্রশাসনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তুলছেন। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন বিভিন্ন সময়ে। তবে সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, একটি নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে তারা সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। নিরপেক্ষতা নিশ্চিতে আগামী দিনগুলোতে প্রধান উপদেষ্টা নিজেই প্রশাসনের বদলি-পদায়নের বিষয়টি তদারকি করবেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও