নদী, পাহাড় শেষ হচ্ছে, মামলা মোটে ৫ শতাংশ

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৮ অক্টোবর ২০২৫, ১২:৫৯

চট্টগ্রামের প্রাণখ্যাত কর্ণফুলী নদী দখল-দূষণে দীর্ঘদিন ধরে মুমূর্ষু। বছরের পর বছর ধরে গৃহস্থালি ও শিল্পকারখানার বর্জ্যের ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে এই নদী। কর্ণফুলীর পানি ও পলিতে ‘মাইক্রোপ্লাস্টিক’ কণা খুঁজে পেয়েছেন একদল গবেষক। এতে স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশগত হুমকি বাড়ছে।


শুধু নদীর ওপর অত্যাচার চলছে এমন নয়, চট্টগ্রামের পাহাড়ও রক্ষা পাচ্ছে না। চার দশকে ২০০টির বেশি পাহাড়ের মধ্যে বিলুপ্ত হয়েছে ১২০টি।


পাহাড়-নদীঘেরা চট্টগ্রাম মারাত্মক বায়ুদূষণের শিকার। দেশের জেলাগুলোর মধ্যে অতিরিক্ত দূষিত জেলা হিসেবে চট্টগ্রামের নামও উঠে এসেছে বেসরকারি স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটির বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্রের ২০২১ সালের সমীক্ষায়। এতে দেখা যায়, চট্টগ্রামের বায়ুমান ১৬৫ দশমিক ৩১ মাইক্রোগ্রাম, যেখানে আদর্শ মান ৬৫ মাইক্রোগ্রাম।


পাহাড়-নদীর ওপর এমন ‘অত্যাচারে’ একসময়ের সুন্দর ও নান্দনিক চট্টগ্রামের পরিবেশ আজ অনেকটাই বিপর্যস্ত। পরিবেশবিধ্বংসী কাজের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা কারাভোগের পরিবর্তে অর্থদণ্ড দিয়ে পার পেয়ে যাচ্ছেন। অথচ বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইনে কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ডের বিধান রয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও