বাংলাদেশে অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৪ অক্টোবর ২০২৫, ১৩:৫৪

রক্তরোগজনিত জটিল রোগের চিকিৎসায় অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন বা বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্টেশন (বিএমটি) বিশ্বজুড়ে বহুল পরিচিত একটি আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি। একসময় বাংলাদেশে এ চিকিৎসা ছিল স্বপ্নের মতো। তবে ২০১৪ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রথম সফল বিএমটি সম্পন্ন হওয়ার পর থেকে ধীরে ধীরে এ খাতে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ।


জীবন বাঁচানোর চিকিৎসা


বাংলাদেশে প্রতিবছর কয়েক হাজার শিশু ও প্রাপ্তবয়স্ক থ্যালাসেমিয়া, লিউকেমিয়া, লিম্ফোমা, অ্যাপ্লাস্টিক অ্যানিমিয়াসহ বিভিন্ন রক্তরোগে আক্রান্ত হয়। অনেক ক্ষেত্রে ওষুধ বা কেমোথেরাপি দীর্ঘমেয়াদি সমাধান দিতে পারে না। তখন একমাত্র ভরসা হয় বিএমটি।


প্রতিটি সফল ট্রান্সপ্লান্ট মানে একটি জীবন বাঁচানো। বিশেষ করে অ্যাপ্লাস্টিক অ্যানিমিয়া, লিউকেমিয়া, লিম্ফোমা, থ্যালাসেমিয়ার মতো রোগে এটি স্থায়ী সমাধান।


কীভাবে কাজ করে


অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপনে প্রথমে রোগীর রুগ্‌ণ মজ্জা ধ্বংস করা হয় কেমোথেরাপি বা রেডিওথেরাপির মাধ্যমে। এরপর সুস্থ মজ্জা প্রতিস্থাপন করা হয় রোগীর শরীরে। এ প্রক্রিয়ার দুটি ধরন রয়েছে—


অটোলগাস ট্রান্সপ্লান্ট: রোগীর নিজের সুস্থ স্টেম সেল প্রতিস্থাপন।


অ্যালোজেনিক ট্রান্সপ্লান্ট: দাতার স্টেম সেল ব্যবহার করে প্রতিস্থাপন।


অ্যালোজেনিক পদ্ধতিকে বেশি কার্যকর বলা হলেও এটি তুলনামূলক ঝুঁকিপূর্ণ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও