
বাড়ছে ভিটামিন ডি ঘাটতিজনিত সমস্যা
অনেক সময় ভিটামিন ডির ঘাটতি সম্পর্কে সচেতন না থাকায় ওপরের লক্ষণগুলো দেখা দিলেও অনেকেই বুঝতে পারেন না কেন সমস্যাগুলো হচ্ছে। এক্ষেত্রে নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার পাশাপাশি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শে নির্দিষ্ট সময় পরপর ভিটামিন ডি পরীক্ষা করা জরুরি।
ভিটামিন ডি পরীক্ষা
ভিটামিন ডির সঠিক মাত্রা নির্ধারণের জন্য ‘ভিটামিন ডি’ পরীক্ষা করা হয়। এটি একটি সাধারণ রক্ত পরীক্ষা। এ পরীক্ষায় সুইয়ের মাধ্যমে শিরা থেকে রক্ত নিয়ে ভিটামিন ডির মাত্রা পরিমাপ করা হয়। এক্ষেত্রে ভিটামিন ডির পরিমাণ প্রতি লিটার রক্তে ন্যানোমোল এককে মাপা হয়। ভিটামিন ডির স্বাভাবিক মাত্রা সাধারণত ৫০-১২৫ ন্যানোমোল/লিটার। যদি এ মাত্রা ১২৫ ন্যানোমোলের বেশি হয়, তবে বুঝতে হবে শরীরে ভিটামিন ডির আধিক্য রয়েছে। অন্যদিকে মাত্রা ৩০ ন্যানোমোলের কম হলে তা ভিটামিন ডির ঘাটতির ইঙ্গিত দেয়। অনেক সময় ভিটামিন ডির অভাবে ক্লান্তি, হাড়ের সমস্যা, রক্তস্বল্পতা বা অন্য কোনো শারীরিক জটিলতা দেখা দিলে রক্তের বিভিন্ন উপাদানের মাত্রা নির্ণয়ে ‘সিবিসি’ পরীক্ষা করা হয়।
- ট্যাগ:
- স্বাস্থ্য
- ভিটামিন ডি