কেন বেছে নেবেন ঢিলেঢালা পোশাক

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৪ অক্টোবর ২০২৫, ১৩:৫১

২০১৯ সালের আগে থেকেই ওভারসাইজ (ঢিলেঢালা বা মাপের চেয়ে বড়) পোশাক দেখা যেতে শুরু করে। তবে করোনার পরে এসে ধারাটা জনপ্রিয়তা পেয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ম্যাগাজিন হারপারস বাজার–এ ‘দ্য আন্ডারস্টেটেড পাওয়ার অব ওভারসাইজ ক্লথস’ শিরোনামের প্রতিবেদনে সেন্ট জনস ইউনিভার্সিটির ফ্যাশন স্টাডিজের সহকারী অধ্যাপক এমা ম্যাকক্লেনডন বলেন, ‘আমার মনে হয় করোনা মহামারি ওভারসাইজ স্টাইলের জনপ্রিয়তায় গভীর প্রভাব ফেলেছে।


সমাজে যখন বড় ধরনের সাংস্কৃতিক, সামাজিক বা রাজনৈতিক পরিবর্তন ঘটে, তখন তার প্রভাব পোশাকের গড়নেও পড়ে। ঠিক যেমন পরিবর্তন আমরা এখন দেখছি। লকডাউন আর ঘরে বসে কাজের সময় আমরা যেভাবে আরামদায়ক পোশাকে অভ্যস্ত হয়েছিলাম, তা আমাদের শরীরের সঙ্গে পোশাকের সম্পর্কটাই বদলে দিয়েছে। আমরা মাপ, ফিট আর স্পর্শ—সবকিছুকেই নতুনভাবে অনুভব করতে শিখেছি।’


চার বছর পরও এই ধারাতে মজে আছেন ফ্যাশনপ্রেমীরা। পাশ্চাত্যের তারকারাও নিয়মিত পরছেন ওভারসাইজ পোশাক। তাঁদের দেখাদেখি আঁটসাঁট কাটের পোশাক আর উঁচু হিলের বদলে বেছে নেওয়া হচ্ছে ঢিলেঢালা ম্যাক্সি ড্রেস আর ব্যালে জুতা; যেখানে আছে স্বাধীনতা, আরাম আর একধরনের অনায়াস সৌন্দর্য। আসলে পোশাকের গতানুগতিক ছন্দ থেকে বের হয়ে আসাটাই একটা চমক তৈরি করেছিল বলে বিশ্বাস করেন বিশেষজ্ঞরা। এটিকে কীভাবে আরও স্টাইলিশভাবে উপস্থাপন করা যায়, সেটাই এখন চ্যালেঞ্জ।


অতিরিক্ত বড় আকারের ফ্যাশনের মূল সৌন্দর্যই হলো নিজেকে প্রকাশ, নিজের মতো করে। একদিকে আছে রুচিশীল এবং পরিশীলিত ওভারসাইজ পোশাক, যেটা বানানোই হয় দাওয়াতে, কর্মক্ষেত্রে কিংবা ঘোরার সময় পরার জন্য। অন্যদিকে লাউঞ্জওয়্যার বা হুডি-টি-শার্ট বাইরে পরা হলেও এগুলো ঠিক দাওয়াতের পোশাক নয়। এই পার্থক্যটা বুঝতে পারলে স্টাইল করার সময় সমস্যা কম হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও