You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পৃথিবীর দীর্ঘতম নাম

অনেক সংস্কৃতিতে লম্বা নামের একটা গুরুত্ব রয়েছে, তাদের ঐতিহ্য ও সামাজিক কাঠামোকে প্রতিফলিত করে। দক্ষিণ ভারতে নামে প্রায়ই গ্রামের নাম, বাবার নাম ও নিজের নাম অন্তর্ভুক্ত থাকে। আরব বিশ্বে নামগুলো বংশানুক্রমিক পদ্ধতি অনুসরণ করে, যেখানে ব্যক্তির নিজের নাম, বাবা, দাদা এবং কখনো কখনো পরিবার বা গোত্রের নামও যুক্ত থাকে। এটি তাদের বংশ এবং ঐতিহ্যকে তুলে ধরে।

পশ্চিমা বিশ্বেও একই ধরনের ঐতিহ্য অনুসরণ করা হয়। এর কিছু বিখ্যাত উদাহরণ হলো বিলি আইলিশ, যাঁর পুরো নাম বিলি আইলিশ পাইরেট বেয়ার্ড ও’কনেল। আরেকজন পাবলো পিকাসো, যাঁর পুরো নাম পাবলো ডিয়েগো হোসে ফ্রান্সিসকো ডি পাওলা হুয়ান নেপোমুসেনো মারিয়া দে লস রেমেডিওস সিপ্রিয়ানো দে লা সান্তিসিমা ত্রিনিদাদ রুইজ ওয়াই পিকাসো।

গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, এসব নাম বেশ দীর্ঘ হলেও লরেন্স ওয়াটকিনসের নামের কাছে এগুলো কিছুই না। দীর্ঘতম নামের জন্য গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসটি এখন তাঁরই দখলে।

১৯৯০ সালের মার্চে নিউজিল্যান্ডে জন্মগ্রহণকারী লরেন্স আইনত তাঁর নাম পরিবর্তন করে ২ হাজারের বেশি মধ্যম নাম (মিডল নেম) যুক্ত করেন। এই অসাধারণ পরিবর্তনের জন্য তিনি দীর্ঘতম ব্যক্তিগত নামের গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস খেতাব অর্জন করেছেন। তাঁর নামে মোট ২ হাজার ২৫৩টি স্বতন্ত্র শব্দ রয়েছে।

গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ওয়াটকিনস বলেন, ‘আমি সব সময় অদ্ভুত ও ব্যতিক্রমী রেকর্ডের প্রতি আকৃষ্ট হতাম এবং আমি সত্যিই সেই জগতের অংশ হতে চেয়েছিলাম। আমি কোন রেকর্ড ভাঙতে পারি, তা দেখার জন্য গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস বইটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ি। আমার একমাত্র যে রেকর্ডটি ভাঙার সুযোগ ছিল, তা হলো তৎকালীন রেকর্ডধারীর চেয়ে বেশি নাম যুক্ত করা।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন