You have reached your daily news limit

Please log in to continue


টাকার অভাবে বিকেএসপি থেকে নাম কাটতে যাচ্ছে প্রতিমা মুন্ডার

দেশের গর্ব হয়ে ওঠা প্রতিমা মুন্ডার সবচেয়ে বড় প্রতিপক্ষ এখন দারিদ্র্য। দেশের হয়ে গোল করার স্বপ্ন নিয়ে এগিয়ে যাওয়া প্রতিমা মুন্ডা সাতক্ষীরার তালা উপজেলার খলিশখালী ইউনিয়নের দুর্গাপুর গ্রামের মেয়ে। তিনি অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় নারী ফুটবল দলের খেলোয়াড়। তবে প্রতিমার সেই স্বপ্ন এখন থেমে যাওয়ার পথে। অর্থাভাবে বিকেএসপিতে তার প্রশিক্ষণ প্রায় বন্ধ হতে বসেছে।

২০০৯ সালের ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ‘আইলা’ খুলনার কয়রায় প্রতিমাদের বসতভিটা কেড়ে নেয়। এরপর নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে তার পরিবার চলে আসে সাতক্ষীরায়। বাবা শ্রীকান্ত মুন্ডা ইটভাটার শ্রমিক, আর মা সুনিতা মুন্ডা অন্যের মৎস্য ঘেরে কাজ করেন। অস্থির জীবনে তিনবেলা খাবারের নিশ্চয়তাও যেখানে নেই, সেখানে মেয়ের পড়াশোনা ও খেলাধুলার খরচ চালিয়ে যাওয়া যেন এক যুদ্ধ।

গাছা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ার সময় থেকেই প্রতিমার ফুটবলে ঝোঁক দেখা যায়। স্কুল, ইউনিয়ন ও উপজেলা পর্যায়ে একের পর এক জয় এনে দেয় সে। তখনই তার প্রতিভা নজরে আসে স্থানীয় প্রশিক্ষক আরিফুল হাসান প্রিন্সের। প্রিন্স তাকে নিজের সন্তানের মতো করে গড়ে তোলেন, খেলাধুলা ও শৃঙ্খলার পাশাপাশি জীবনের লড়াই শেখান।

তারপর প্রতিমার আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। জেলা পর্যায়ে সফলতার পর জায়গা পান জাতীয় দলে। ডিফেন্ডার হিসেবে খেলেছেন ভারতের পাশাপাশি মিয়ানমার ও পাকিস্তানে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে, দেশের জন্য বয়ে এনেছেন গৌরব। ২০২১ সালে ভর্তি হন বিকেএসপিতে। সেখানে থেকেই ২০২২ সালের সাফ অনূর্ধ্ব-১৫ ও ২০২৩ সালের এএফসি অনূর্ধ্ব-১৭ প্রতিযোগিতায় অংশ নেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন