‘এখানে অনেক নো বল হয়ে গেছে’, বিসিবি সভাপতি হিসেবে আমিনুলের অভিজ্ঞতা

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৫ অক্টোবর ২০২৫, ১৭:২১

৪ মাস আগে আমিনুল ইসলাম বিসিবিতে এসেছিলেন ‘একটা কুইক টি-টোয়েন্টি ইনিংস’ খেলতে। সেই ইনিংস এখন দীর্ঘায়িত হওয়ার পথে। আগামীকাল বিসিবি পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচনে তাঁর জয় প্রায় নিশ্চিত।


আজই শেষ হচ্ছে তাঁর আগের মেয়াদ। বিসিবি সভাপতি হিসেবে শেষ দিন সাংবাদিকদের সামনে হাজির হয়েছিলেন আমিনুল। কাল এমন এক নির্বাচনে তিনি দাঁড়াচ্ছেন, যেটি বয়কট করেছে একটি পক্ষ।


নির্বাচনে সরকারি হস্তক্ষেপ এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার সমর্থন পাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। তবে আমিনুল এসব অস্বীকার করেছেন। তাঁর দাবি, দেশের ক্রিকেটের জন্যই নতুন করে আবার পরিচালক হওয়ার দৌড়ে নেমেছেন।


আজ মিরপুরে সাংবাদিকদের তিনি বলেছেন, ‘এখানে আমার কাছে (সরকারের) প্রভাব কিছু মনে হয়নি। আমার মনে হয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য আমার (বিসিবিতে) চালিয়ে যাওয়া দরকার। আমাকে যাঁরা ভোট দিচ্ছেন বা ভোট দেবেন না অথবা আপনারা (সাংবাদিক) যাঁরা আছেন যদি মনে করেন আমি যথেষ্ট ভালো না, আমি চলে যেতে আগ্রহী আছি যেকোনো সময়। একই সঙ্গে এটাও বলতে চাই, আমার একটাই লক্ষ্য—বাংলাদেশ ক্রিকেট।’


ক্রীড়া উপদেষ্টা তাঁকে সভাপতি হিসেবে থাকতে বলেননি বলেও দাবি করেছেন আমিনুল। তিনি যোগ করেন, ‘গত মেয়াদে ক্রীড়া উপদেষ্টা আমাকে সহযোগিতা করেছেন। তাঁকে ধন্যবাদ দিতে চাই—তিনি মন্ত্রী পদমর্যাদার মানুষ। আপনি বলছিলেন বয়কটকারীদের কথা। আমি নিজে জানি, তিনি রাত-দিন কাজ করেছেন—শুধু সুষ্ঠু নির্বাচন নয়, একটি ভালো বোর্ড গঠনের জন্যও।’


সরকারি হস্তক্ষেপসহ বিভিন্ন অভিযোগ তুলে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছে ক্লাব ও বিভাগ থেকে প্রার্থী হওয়া এক পক্ষ। তাঁদের মধ্যে আছেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবালও। গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে—নির্বাচন পিছিয়ে না দিলে ৪৮টি ক্লাব কোনো ধরনের ক্রিকেটে অংশ নেবে না।.

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও