আপনার শরীর ভিটামিন ডি পাচ্ছে তো?

www.ajkerpatrika.com প্রকাশিত: ০৪ অক্টোবর ২০২৫, ১৪:১৩

সুষম খাবারের প্রধান ছয়টি উপাদানের অন্যতম হলো ভিটামিন। যেমন ভিটামিন এ, বি, সি, ডি, ই, কে। তবে ভিটামিন শরীরের জন্য এমন একটি উপাদান, যা পরিমাণে কম লাগে; কিন্তু এর কাজ অনেক বেশি। এই ভিটামিনের অভাব হলে বিভিন্ন ধরনের প্রতিক্রিয়া শরীরে দেখা দেয়। শরীরে প্রতিটি ভিটামিনের আলাদা আলাদা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এসব ভিটামিন ভিন্ন ভিন্ন খাবার থেকে পাওয়া যায়। তবে ‘ভিটামিন ডি’-এর গুরুত্ব ভিন্ন। খাবার থেকে আমাদের প্রয়োজনীয় সবটুকু ভিটামিন ডি মেলে না। এর বড় একটি অংশ আসে সূর্যের আলো থেকে। অসংখ্য শারীরবৃত্তীয় ক্রিয়াকলাপের জন্য ভিটামিন ডি অপরিহার্য; যেমন হাড়ের শক্তি, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়া এবং এমনকি মেজাজের স্থিতিশীলতা।


কী পরিমাণ থাকা উচিত


শরীরে ভিটামিন ডি-এর স্বাভাবিক মাত্রা হিসাবে ৫০ থেকে ৮০ এনজি/এমএল (ন্যানোগ্রাম/মিলিলিটার) নিরাপদ বিবেচনা করা হয়। শরীরে এর মাত্রা ২০ এনজি/এমএলের নিচে থাকলে তা ঘাটতি হিসেবে বিবেচিত হয়। এর ফলে হাড়ের দুর্বলতাসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যগত সমস্যা হতে পারে। শরীরের সামগ্রিক সুস্থতার জন্য পর্যাপ্ত ভিটামিন ডির মাত্রা হলো ২০ থেকে ৫০ এনজি/এমএল; যা হাড়, দাঁতসহ স্বাস্থ্যের জন্য পর্যাপ্ত। ১০০ এনজি/এমএলের বেশি হলে ভিটামিন ডি টক্সিসিটি তৈরি হতে পারে; যা কিডনি জটিলতাসহ অন্যান্য সমস্যা তৈরি করে।


ভিটামিন ডি-এর অভাবে; বিশেষ করে শিশুদের রিকেটস, বয়স্কদের অস্টিওম্যালেসিয়া (হাড় নরম হওয়া), অস্টিওপোরোসিস এবং হাড় ক্ষয় ও হাড় ভাঙার ঝুঁকি বাড়ে। এ ছাড়া পেশির দুর্বলতা, পেশিব্যথা, ক্লান্তি, চুল পড়ে যাওয়া এবং রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমে যাওয়ার মতো সমস্যাও হতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও