You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রিজার্ভ নিয়ে কতটা স্বস্তিতে বাংলাদেশ?

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে ধরা হয় একটি দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার অন্যতম প্রধান সূচক। গত কয়েক বছর দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে ধারাবাহিক পতনের পর সাম্প্রতিক সময়ে কিছুটা স্বস্তিদায়ক অবস্থানে এসেছে।

বর্তমানে দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩১ দশমিক ২৭ বিলিয়ন ডলার। তবে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভ ২৬ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলার। এছাড়া আইএমএফের কাছে প্রদর্শিত নিট ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ প্রায় ২২ বিলিয়ন ডলার, যা দিয়ে চার মাসের আমদানি দায় মেটানো সম্ভব। ন্যূনতম তিন মাসের আমদানি ব্যয়ের সমান রিজার্ভ থাকার মানদণ্ডে বাংলাদেশ বর্তমানে তুলনামূলক স্বস্তিদায়ক অবস্থানে রয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, এক যুগ আগে ২০১৩ সালের জুন শেষে দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ১৫ দশমিক ৩২ বিলিয়ন ডলার। পাঁচ বছর পর, অর্থাৎ ২০১৮ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৩৩ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলারে। এরপর ধীরে ধীরে বাড়তে বাড়তে ২০২০ সালের ১ সেপ্টেম্বর রিজার্ভ ৩৯ বিলিয়ন ডলারের ঘরে পৌঁছায়। একই বছরের ৮ অক্টোবর প্রথমবারের মতো ৪০ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। কোভিড-১৯ মহামারির মধ্যেই ২০২১ সালের ২৪ আগস্ট দেশ সর্বোচ্চ রিজার্ভের মাইলফলক স্পর্শ করে। ওইদিন রিজার্ভ দাঁড়ায় ৪৮ দশমিক শূন্য ৪ বিলিয়ন ডলার বা ৪ হাজার ৮০৪ কোটি ডলার। তবে পরের বছর থেকে ডলার সংকট দেখা দেওয়ায় ধারাবাহিক পতন শুরু হয় রিজার্ভে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন