You have reached your daily news limit

Please log in to continue


টার্গেট তরুণীদের পাসপোর্ট করা হয় ৪ ঘণ্টায়

চীনের বন্দিদশা থেকে বাঁচার আকুতি জানিয়েছেন এক তরুণী। নারী পাচারকারী চক্রের মাধ্যমে চীনে যাওয়ার পর সেখানকার বন্দিদশা থেকে মোবাইল ফোনে যুগান্তরের কাছে বাঁচার আকুতি জানান নীলা (ছদ্মনাম)। এছাড়া নির্যাতনের হাত থেকে রেহাই পেয়ে সম্প্রতি কৌশলে দেশে ফিরে এসেছেন হেলেনা (ছদ্মনাম)। তিনি চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছেন। তিনি বলেন, পাচার করা হবে এমন তরুণীদের পাসপোর্ট করা হয় ৪ ঘণ্টায়।

লোভনীয় চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে বাংলাদেশ থেকে পাচার করা হচ্ছে তরুণীদের। একটি প্রভাবশালী চক্র নির্বিঘ্নে চালিয়ে যাচ্ছে এমন অপকর্ম।

গত ১৪ বছরে চীনে পাচার হওয়া কয়েকশ বাংলাদেশি তরুণীর অবস্থা তার মতো। দেশে ফিরে আসা হেলেনা যুগান্তরকে বলেন, ‘আমাকে এবং আমার বান্ধবীকে চাকরির মিথ্যা প্রলোভন দেখিয়ে চীনে পাঠিয়েছিল প্রতারক চক্র। বাংলাদেশ থেকে আরও তরুণী সেখানে নিয়ে যাব-এমন আশ্বাস দিয়ে আমি দেশে ফিরলেও আমার বান্ধবী (নীলা) এখনো আটকা পড়ে আছে। পাচারকারীরা এখন আমাকেই চক্রের সদস্য হিসাবে ব্যবহার করতে চাচ্ছে। আমার মাধ্যমে আরও তিন-চারটা মেয়ে চীনে পাঠাতে চাচ্ছে ওরা। আমি যেভাবে সবকিছুতে জড়িয়ে গেছি, অন্য কোনো মেয়ে এভাবে প্রতারিত হোক, তা আমি চাই না।’

একটি প্রভাবশালী চক্র নির্বিঘ্নে চালিয়ে যাচ্ছে এমন অপকর্ম। চক্রের নেতৃত্বে আছেন আব্বাস মোল্লা। তার প্রধান সহযোগী হলেন সিলভী নামের এক নারী। অন্য সদস্যদের মধ্যে আছেন-জাহিদুল ইসলাম ওরফে বাবু এবং আকাশসহ বেশ কয়েকজন। চক্রটির টার্গেট-অসহায় দরিদ্র পরিবারের সুন্দরী তরুণী। পাসপোর্ট, ভিসা এবং ইমিগ্রেশনসহ সবকিছুই করে দেন তারা। দেশের বিভিন্ন স্থানে জাল বিস্তার করেছে চক্রের সদস্যরা। যে তরুণী সাধারণত যে কাজ পছন্দ করেন তাকে ওই কাজের জন্যই মোটা অঙ্কের বেতনে চাকরির অফার দেওয়া হয়। চীনে পাঠানোর পর তাদের বিক্রি করে দেওয়া হয়। একেকজন তরুণীকে বিক্রি করা হয় ৫০ লাখ টাকায়। এসব ঘটনায় মামলা করার পর উলটো বিপাকে পড়ছেন ভুক্তভোগীরা। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন