মাও থেকে সি—কোন কৌশলে যুক্তরাষ্ট্রকে তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে চীন

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০১ অক্টোবর ২০২৫, ০৯:৩৬

দারিদ্র্য আর গৃহযুদ্ধ থেকে উঠে দাঁড়িয়ে এশিয়ার চীন আজ বিশ্বশক্তি। সাড়ে ৭ দশক আগে গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের প্রতিষ্ঠা, দেং জিয়াওপিংয়ের অর্থনৈতিক সংস্কার থেকে শুরু করে বেল্ট অ্যান্ড রোড উদ্যোগ—অভ্যন্তরীণ পরিবর্তন ও বৈশ্বিক কৌশল মিলিয়ে দেশটি আজ প্রযুক্তি, সামরিক ও কূটনীতিতে বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী এক শক্তি। জেনে নেওয়া যাক, পরাশক্তি যুক্তরাষ্ট্রের মাথাব্যথার কারণ হয়ে ওঠা বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীনের উঠে আসার গল্প।


১৯৪৯ সালের ১ অক্টোবর চীনের বেইজিংয়ের তিয়েনআনমেন স্কয়ারে ইতিহাস লেখা হলো। হাজার হাজার মানুষ এ স্কয়ারের দিকে ছুটছিলেন উত্তেজনা, আশা ও আগ্রহ নিয়ে। সেই সময় মাও সে তুং ঘোষণা দেন, ‘দ্য পিপলস রিপাবলিক অব চায়না ইজ স্ট্যাবলিশড!’ (গণপ্রজাতন্ত্রী চীন প্রতিষ্ঠিত হলো)। শব্দগুলো যেন চীনের আকাশে এক নতুন সূর্যের আলো ছড়িয়ে দিল। সেই থেকে শুরু একটি জাতির নতুন অধ্যায়ের।


কিন্তু এ নতুন রাষ্ট্রের যাত্রা সহজ ছিল না। বহু বছর ধরে চীন অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা, গৃহযুদ্ধ, বিদেশি আগ্রাসন ও সামাজিক সমস্যার সঙ্গে লড়াই করেছে। গ্রামের সাধারণ মানুষ থেকে শহরের নাগরিক—প্রত্যেকের জীবন ছিল চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠা। কিন্তু সেই দীর্ঘ, জটিল ও রোমাঞ্চকর যাত্রার মধ্য দিয়েই চীন আজ বিশ্বশক্তি হিসেবে উঠে দাঁড়িয়েছে। এভাবে দেশটির ঘুরে দাঁড়ানোর পেছনের রহস্য ছিল—রাজনৈতিক সংকট কাটিয়ে ওঠা, সামাজিক সংস্কার, অর্থনৈতিক অগ্রগতি এবং আন্তর্জাতিক কৌশল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও