You have reached your daily news limit

Please log in to continue


তরুণ প্রজন্মের রাজনৈতিক আকাঙ্ক্ষা

জেন-জি তারাই, যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে এবং যারা তাদের বেশির ভাগ কাজ করার জন্য ডিজিটাল মাধ্যমকে বেছে নেয়। সেই সঙ্গে আরেকটি জেনারেশন আছে। তারা হলো জেনারেশন ওয়াই বা মিলেনিয়ালস, যাদের জন্ম ১৯৮০ থেকে ১৯৯৭ সালের মধ্যে এবং এই প্রজন্ম ইন্টারনেটের সূচনাকালে বড় হয়েছে। এ দুটি প্রজন্মের কথা এ কারণে বললাম যে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ প্রজন্মের মানুষই হবে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটার জনসংখ্যা। পাঁচ কোটিরও বেশি জেন-জি ভোটার এবারই প্রথম ভোট দিয়ে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে পরবর্তী সরকার নির্বাচিত করতে যাচ্ছে।

আমাদের এই তরুণ প্রজন্ম দেখিয়েছে, তারা কিভাবে দোষারোপের রাজনৈতিক গণ্ডি থেকে বেরিয়ে এসে বাস্তব জ্ঞাননির্ভর সিদ্ধান্ত নিতে পারে। এ প্রজন্ম দেখিয়েছে, তারা কিভাবে যে কোনো পরিস্থিতিতে ঠান্ডা মাথায় গণতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে, নিন্দা না করে, সংখ্যাগরিষ্ঠ মতামতকে শ্রদ্ধা করে, সংযত প্রতিবাদের ভাষা ব্যবহার করে ভবিষ্যৎ পরিবর্তনের দিকে খেয়াল রাখতে সক্ষম। এই ডিজিটাল যুগে আমাদের তরুণ সমাজ সম্ভবত সমাজব্যবস্থা ৫.০-এর ধারণার বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।

আসুন জেনে আসা যাক, সমাজব্যবস্থা ৫.০-এর ধারণাটা কী। এটি একটি জ্ঞানভিত্তিক সমাজব্যবস্থার ধারণা, যার মাধ্যমে আধুনিক বিশ্বের পরিবর্তিত অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক গতিশীলতার সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে সফল হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সমাজ কাঠামোকে বোঝায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই সমাজব্যবস্থায় জনগণ সুশিক্ষিত হয় এবং সমাজ তার অর্থনীতির উদ্ভাবন, উদ্যোগ এবং কাজের গতিশীলতা বাড়াতে আধুনিক জ্ঞানের ওপর নির্ভর করে। সমাজব্যবস্থা ৫.০ হলো ধারাবাহিকভাবে সামাজিক বিবর্তনের সবচেয়ে আধুনিক পর্যায়, যেখানে সমাজব্যবস্থা ১.০ ছিল পশু শিকারনির্ভর; সমাজব্যবস্থা ২.০ ছিল কৃষিনির্ভর; সমাজব্যবস্থা ৩.০ ছিল শিল্পনির্ভর এবং সমাজব্যবস্থা ৪.০ হলো তথ্য বা ইন্টারনেটনির্ভর। অনেক গবেষক বর্তমানে সমাজব্যবস্থা ৫.০-কে ‘সুপার-স্মার্ট সোসাইটি’ও বলছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন