You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বন্ধ হচ্ছে কারখানা কর্মহীন হচ্ছে নিম্ন আয়ের মানুষ

দেশে বহু ছোট ও মাঝারি শিল্প কারখানা আজ টিকে থাকার লড়াইয়ে নেমেছে। এই লড়াইয়ে কেউ হারছেন, কেউ বা হারতে হারতে টিকে আছেন। এই ধারা যদি চলতে থাকে, তবে জাতীয় অর্থনীতি ভয়াবহ সংকটে পড়বে। এখনই কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া দরকার। ক্ষুদ্র শিল্প বাঁচানো মানে কর্মসংস্থানে সুরক্ষা নিশ্চিত করা, গ্রামীণ অর্থনীতি সচল রাখা এবং শিল্পায়নের স্বপ্নপূরণের পথ প্রশস্ত করা। এক্ষেত্রে সরকার, ব্যাংক ও নীতিনির্ধারকদের সমন্বিত উদ্যোগই পারে পরিস্থিতি ঘুরিয়ে দিতে। আমরা মনে করি, সময় ফুরিয়ে যাওয়ার আগেই কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া দরকার।

অপ্রিয় হলেও সত্য যে, দেশের উন্নয়নশীল অর্থনীতি আজ এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছে। বিনিয়োগের স্রোত না ফিরলে শিল্প ও কর্মসংস্থান দুই-ই হুমকির মুখে পড়বে। উন্নয়নের অগ্রযাত্রা ধরে রাখতে হলে বিনিয়োগকে উৎসাহিত করার মতো পরিবেশ সৃষ্টি করা সবচেয়ে বড় প্রয়োজন। অথচ বাংলাদেশের অর্থনীতি গত কয়েক দশকে এক উজ্জ্বল পথচলা দেখিয়েছে। তৈরি পোশাক, কৃষি ও ক্ষুদ্রশিল্পের বিকাশ আমাদের প্রবৃদ্ধিকে করেছে গতিশীল। কিন্তু সাম্প্রতিক বাস্তবতা এক ভিন্ন চিত্র সামনে এনেছে- নতুন বিনিয়োগ কার্যত থেমে গেছে, ছোট-বড় বহু কলকারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, আর এর অভিঘাত পড়ছে সরাসরি শ্রমজীবী মানুষের ওপর।

অর্থনীতির ভিত শক্তিশালী করার অন্যতম ভিত্তি হলো ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পকারখানা। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে শুরু করে নগরাঞ্চল পর্যন্ত ছড়িয়ে আছে অসংখ্য ছোট শিল্প-উদ্যোগ। এ শিল্পগুলোতে একদিকে যেমন কর্মসংস্থানের বিপুল সুযোগ তৈরি হয়, অন্যদিকে জাতীয় উৎপাদনও বৃদ্ধি পায়। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে দেখা যাচ্ছে, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতাসহ নানান প্রতিকূল অবস্থার কারণে এ ধরনের শিল্প একের পর এক বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এতে শুধু উদ্যোক্তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন না, দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতাও হুমকির মুখে পড়ছে।

ক্ষুদ্র শিল্পই আমাদের শিল্পায়নের মেরুদণ্ড। গ্রামীণ অর্থনীতিকে সচল রাখতে, স্থানীয় চাহিদা মেটাতে এবং রপ্তানি খাতের প্রাথমিক ধাপ তৈরি করতে ছোট কারখানার ভূমিকা অপরিসীম। কিন্তু যে পরিবেশে এগুলো টিকে থাকার কথা, সেখানে উল্টো প্রতিদিন নতুন নতুন সমস্যার মুখে পড়ছেন উদ্যোক্তারা। বিদ্যুৎ ও গ্যাস সরবরাহে অস্থিরতা এখন নিত্যদিনের ঘটনা। অনেক কারখানায় বিদ্যুৎ থাকলেও গ্যাস নেই, আবার কোথাও গ্যাস সংযোগ থাকলেও চাপ কম। ফলে উৎপাদন খরচ বেড়ে যাচ্ছে, আর উৎপাদন কমে আসছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন