You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অভ্যুত্থানে সামনে, ডাকসু নির্বাচনে প্রার্থিতায় পিছিয়ে ছাত্রীরা

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সম্মুখসারিতে ছিলেন ছাত্রীরা। তখন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হামলা-নির্যাতন ও গুলি মোকাবিলা করে ছাত্রদের সঙ্গে সমানতালে রাজপথে ছিলেন তাঁরা। কিন্তু গণ-অভ্যুত্থানের এক বছর পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে প্রার্থিতার ক্ষেত্রে নারীরা অনেকটাই পিছিয়ে।

ডাকসুতে এবার ২৮টি পদে নির্বাচন হবে। প্রার্থী ৪৭১ জন। তাঁদের মধ্যে নারী প্রার্থী ৬২ জন, যা মোট প্রার্থীর মাত্র ১৩ শতাংশ। যদিও ডাকসুতে মোট ভোটারের ৪৮ শতাংশই ছাত্রী।

গণ-অভ্যুত্থানের সময় অগ্রভাগে থাকলেও ডাকসুর মতো শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ের মঞ্চে প্রার্থিতায় কেন পিছিয়ে, এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে ছাত্রী, প্রার্থী ও শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলেছে প্রথম আলো। তাঁদের সবার বক্তব্যে এসেছে, নারীরা সাইবার বুলিংয়ের (অনলাইনে হেনস্তা) শিকার হচ্ছেন। কারও মতের সঙ্গে না মিললেই অব্যাহতভাবে কুৎসা রটানো হয়। ছাত্রীদের কেউ কেউ ‘ট্রমায়’ (মানসিক আঘাত) আছেন। এ রকম একটি পরিস্থিতিতে ছাত্রীদের অনেকে প্রার্থী হওয়ার ঝুঁকি নিতে চাননি। আবার অনেকে বিরোধ বা ঝামেলা এড়াতে প্রার্থী হওয়ার বিষয়ে আগ্রহী হননি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উইমেন অ্যান্ড জেন্ডার স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক তানিয়া হক প্রথম আলোকে বলেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, ইস্যুভিত্তিক কোনো প্রক্রিয়া যেখানে থাকে, সেখানে অবশ্যই নারীরা থাকেন। কিন্তু কিছুদিন পর তাঁরা আর থাকতে পারেন না। অর্থাৎ নারীর জায়গা কিছু সময়ের জন্য, ইস্যুভিত্তিক ও সময়কেন্দ্রিক। পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্র থেকে নারীর ভূমিকাকে টেকসই করার মতো কাঠামো এখনো তৈরি হয়নি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন