আচরণবিধি লঙ্ঘনে দণ্ড বাড়ছে

যুগান্তর প্রকাশিত: ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৯:৩১

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচারে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না। তবে বিলবোর্ডে প্রচার চালানো যাবে। বিলবোর্ডের আয়তন হবে সর্বোচ্চ ১৬ ফুট। একটি আসনে সর্বোচ্চ ২০টি বিলবোর্ড ব্যবহার করা যাবে। আচরণ বিধিমালা লঙ্ঘনের ঘটনায় দণ্ড বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে ইসি। এতে প্রার্থিতা বাতিলের বিধান যুক্ত এবং জরিমানার পরিমাণ ৫০ হাজার থেকে বাড়িয়ে দেড় লাখ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। শাস্তি হিসাবে ছয় মাসের কারাদণ্ডের আগের বিধান বহাল রাখা হয়েছে। এসব যুক্ত করে ‘সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা’ সংশোধনী চূড়ান্ত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। বুধবার এই সংশোধিত বিধিমালা ভেটিংয়ের জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।


রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালায় আগের বেশির ভাগ বিধান বহাল রাখা হয়েছে। তবে বেশকিছু নতুন ধারা যুক্ত করা হয়েছে। বিদ্যমান বিধিমালায় ১৯টি ধারা রয়েছে। প্রস্তাবিত বিধিমালায় ৩১টি ধারা রাখা হয়েছে। এসব বিধিবিধানের কারণে আসন্ন সংসদ নির্বাচনের প্রচারে বড় ধরনের পরিবর্তন আসতে যাচ্ছে। ইসির একাধিক কর্মকর্তা মনে করছেন, পোস্টার না থাকায় নির্বাচনি আমেজ কমবে এবং বিলবোর্ডের কারণে নির্বাচনি ব্যয় বাড়বে। এতে ভোগান্তিতে পড়তে পারেন প্রার্থীরা। ইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।


জানা যায়, প্রস্তাবিত বিধিমালায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার চালানোর সুযোগ রাখা হয়েছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করে কোনো ধরনের কনটেন্ট তৈরি ও প্রচার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। নির্বাচনি প্রচারসামগ্রীতে পলিথিন, রেকসিনের ব্যবহারের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। সরকারি সুবিধাভোগী অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের তালিকায় অন্তর্বর্তী বা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, উপদেষ্টা ও সমমর্যাদার ব্যক্তি এবং সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের সদস্যদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। নির্বাচনি প্রচারে তাদের অংশগ্রহণের ওপরও বিধিনিষেধ দেওয়া হয়েছে। প্রার্থীরা কোনো প্রতিষ্ঠান, সংগঠন বা সমিতি থেকে সংবর্ধনা নিতে পারবেন না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও