You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সাজেকে জুমের ধান খেয়েছে ইঁদুর: খাদ্য সংকটের শঙ্কা

রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়নের জুমের ধানের ক্ষেতে আবারও ইঁদুরের উপদ্রব দেখা দিয়েছে। এতে পনেরশ’র বেশি জুম চাষি পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ এলাকায় খাদ্য সংকটের আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।

স্থানীয় লোকজন ও জনপ্রতিদিধিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অগাস্ট মাসের শুরু দিকে সাজেক ইউনিয়নের কয়েকটি পাড়ায় ইঁদুরের উপদ্রব দেখা দেয় এবং পরে তা ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে।

সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলো হল- শিয়ালদাই পাড়া, কাইচ্যা পাড়া, জাম পাড়া, অরুণ পাড়া, লুংঠিয়ান পাড়া ও বেটলিং। এ সব পাড়ার বাসিন্দারা একমাত্র জুম চাষের ওপর নির্ভরশীল।

সাজেক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অতুলাল চাকমা বলেন, “আমি আপাতত ৬ থেকে ৭টি পাড়ার তথ্য পেয়েছি। তবে পাড়ার সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে। ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করার চেষ্টা করছি। তবে এটা করতে সময় লাগবে।”

তিনি বলেন, “সাজেকের বেশির ভাগ বাসিন্দা জুম চাষের উপর নির্ভরশীল। যেভাবে ইঁদুরের উপদ্রবে জুমের ধানক্ষেত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জুম চাষিরা বেশিরভাগই ফসল তুলতে পারবে না।”

রাঙামাটি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, এ বছর রাঙামাটি জেলায় জুম ধানের আবাদ হয়েছে ৫ হাজার হেক্টর জমিতে। লক্ষ্যমাত্রাও ধরা হয়েছে ৫ হাজার হেক্টর।

এর মধ্যে বাঘাইছড়ি উপজেলায় ১৫০ হেক্টর পাহাড়ের জমিতে জুমের আবাদ করা হয়েছে। সাধারণত এপ্রিল-মে মাসে জুমে বীজ বপন করা হয়। সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে জুমের ধান ঘরে তোলা হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন