নেদারল্যান্ডসে স্মার্ট ফলবাগান

www.ajkerpatrika.com শাইখ সিরাজ প্রকাশিত: ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৫:৫৩

পৃথিবীতে আধুনিক কৃষিশিল্পের বিকাশে বদ্বীপ রাষ্ট্র নেদারল্যান্ডস যে অনন্য ভূমিকা রেখেছে, তা নিঃসন্দেহে বিস্ময়কর। শুধু কৃষিপণ্য উৎপাদন নয়, কৃষি গবেষণা, প্রযুক্তি উদ্ভাবন এবং কৃষিজ্ঞানকে অর্থনৈতিক সম্পদে রূপান্তরে দেশটি আজ বৈশ্বিক দৃষ্টান্ত। ফলে ধীরে ধীরে নেদারল্যান্ডস হয়ে উঠেছে আধুনিক কৃষিপ্রযুক্তির সূতিকাগার। বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব যখন ক্রমেই প্রকট হচ্ছে, তখন টেকসই কৃষি ব্যবস্থাপনায় প্রযুক্তির ব্যবহার যে অপরিহার্য—সেই সত্যটিই বাস্তবভাবে প্রমাণ করছে তারা।


প্রিয় পাঠক, এর আগে আমি নেদারল্যান্ডসের কৃষিপ্রযুক্তি ও গবেষণার নানা দিক আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি—ওয়ার্ল্ড হর্টি সেন্টার, ফ্লোটিং ফার্ম, রয়্যাল আইকোলকাম্প কিংবা ভাগেনিংগেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণাগার। এবার বলব প্রযুক্তিনির্ভর ফলবাগান ব্যবস্থাপনার এক অনন্য অভিজ্ঞতার কথা।

নেদারল্যান্ডসে কৃষি ঘিরে অসংখ্য প্রতিষ্ঠান কাজ করছে। তার মধ্যে অন্যতম ‘ডেলফি’। ফলবাগান ব্যবস্থাপনা নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি করেছে বৈপ্লবিক পরিবর্তন। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এবং ইন্টারনেট অব থিংস (আইওটি) ব্যবহার করে ফল উৎপাদনে এনেছে নতুন ধারা। শুধু প্রযুক্তি সরবরাহ নয়, ফলবাগান গড়ে তুলতেও তারা দিচ্ছে কারিগরি সহায়তা।

বছর তিন আগে এপ্রিল মাসে আমি গিয়েছিলাম নেদারল্যান্ডসের জিল্যান্ড অঞ্চলে—যা ফলবাগানের জন্য বিখ্যাত। সেখানে পরিচয় হলো দীর্ঘদেহী তরুণ রেনে বলের সঙ্গে। তিনি ডেলফির ফল উৎপাদন বিভাগের প্রধান। আমাদের নিয়ে গেলেন ২০ হেক্টর আয়তনের একটি ফলবাগানে, যেখানে ছিল পিয়ার ও আপেল চাষ।


রেনে জানালেন, তিনি মূলত ডেলফির কনসালটেন্ট। বাগানটি তিনি পরিচালনা করেন তাঁর চাচাকে নিয়ে। পুরো এলাকায় ফলচাষিদের প্রযুক্তি শেখানোই তাঁর মূল কাজ। সহজ করে বললে, তাঁরা প্রযুক্তিজ্ঞান বিক্রি করছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও