You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ভাইরাল গাণিতিক সমস্যাটি কি সমাধান করতে পারবেন?

যত গর্জে তত বর্ষে না

পঞ্চম শ্রেণির সরল অঙ্কের নিয়ম মনে আছে তো? হ্যাঁ, ঠিকই ধরেছেন। সমস্যাটি সরল অঙ্কের সূত্র দিয়েই সমাধান করতে হবে। কিন্তু শুরুটা করবেন কীভাবে? আগে যোগ, নাকি অন্য কিছু?

সরল অঙ্কের ক্রমটি আবার মনে করিয়ে দিই—BODMAS। এখানে, B = ব্র্যাকেট (বন্ধনী), O = অর্ডার, D = ডিভিশন (ভাগ), M = মাল্টিপ্লিকেশন (গুণ), A = অ্যাডিশন (যোগ), S = সাবট্রাকশন (বিয়োগ)।

সরল অঙ্কে এই ক্রম মেনে সবার আগে সমাধান করতে হবে ব্র্যাকেট অর্থাৎ বন্ধনীর ভেতরের অংশ। বন্ধনী তিন ধরনের—প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয়। প্রথম বন্ধনীর ভেতরের অংশ সবার আগে সমাধান করতে হয়। তারপর দ্বিতীয় ও তৃতীয় বন্ধনীর ভেতরের অংশ।

সূত্রটি যেভাবে প্রয়োগ করা হয়

সমাধানের অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে ব্র্যাকেটের পরই আসে অর্ডার। যেমন ঘাত (Power), বর্গমূল (Root) ইত্যাদি। এরপর আসে সাধারণ যোগ, বিয়োগ, গুণ ও ভাগের পালা।

BODMAS সূত্র অনুসারে ডিভিশন ও মাল্টিপ্লিকেশন, অর্থাৎ ভাগ ও গুণ করতে হয় যোগ-বিয়োগের আগে। এ ক্ষেত্রে বিশেষভাবে উল্লেখ করা প্রয়োজন, সমাধানের ক্ষেত্রে ভাগ ও গুণ সমান অগ্রাধিকার পায়। আবার যোগ ও বিয়োগের অগ্রাধিকারও পরস্পরের সমান।

ধরা যাক, কোনো একটি সমস্যায় গুণ আর ভাগ পাশাপাশি আছে। এ ক্ষেত্রে আমরা কি গুণ আগে করব, নাকি ভাগ? এই একই প্রশ্ন যোগ আর বিয়োগের ক্ষেত্রেও আসে।

এই প্রশ্নের উত্তর হলো, সমাধানের ক্রম হবে বাঁ থেকে ডানে। অর্থাৎ বাঁ থেকে সমাধান শুরু করলে গুণ আর ভাগের মধ্যে যেটি আগে থাকবে, সেটিকেই আগে করতে হবে। যোগ ও বিয়োগের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন