You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সাত-আট বছর আগে শুটিংয়ে বাইক দুর্ঘটনা, সেই থেকে ভুগছেন আফরান নিশো

দীর্ঘদিন হাঁটুর সমস্যায় ভুগছেন আফরান নিশো। সঙ্গে আছে মেরুদণ্ডের সমস্যা। তবে প্রকাশ্যে তা বলেননি কখনো। এ মাসের শুরুর দিকে একটি অনুষ্ঠানে বিষয়টি প্রথম জানান নিশো। বলেন, ‘আমাকে ফিজিক্যালি ফিট হতে হবে। পুরোপুরি অ্যাকটিভ লাইফ লিড করতে হলে আমাকে হাঁটুর সার্জারি করাতে হবে।’ বিষয়টি জানার পর থেকেই উদ্বেগে নিশোর ভক্তরা। সবাইকে আশ্বস্ত করে সম্প্রতি নিশো জানালেন, তিনি এখন অনেকটাই ভালো আছেন।

আফরান নিশো বলেন, ‘পা এখন মোটামুটি ঠিক আছে। তবে পুরোপুরি অ্যাকটিভ লাইফ লিড করার জন্য আমার পায়ে যে লিগামেন্ট ইস্যু আছে, সেটা সার্জারি করাতে হবে। আর স্পাইনে কিছু সমস্যা আছে। সেটার জন্য থেরাপি আর এক্সারসাইজের সাহায্য নিতে হবে। আমি সব সময় নিচু হয়ে বসে থাকি, এক জায়গায় বসে থাকি অনেকক্ষণ। এসব অভ্যাস থেকে যদি নিজেকে মুক্ত করতে পারি, তাহলে একটু আরামের জীবনযাপন করতে পারব।’

আফরান নিশো জানান, প্রায় সাত-আট বছর আগে একটি নাটকের শুটিংয়ে বাইক চালাতে গিয়ে দুর্ঘটনার শিকার হন তিনি। সেখান থেকেই জটিলতার শুরু। নিশো বলেন, ‘আমি নিজের সীমাবদ্ধতা কিংবা কষ্টের কথা কখনো শেয়ার করি না। নিজে নিজে সমাধান করার চেষ্টা করি। কখনো মানসিকভাবে ভেঙে পড়ি না বা নিজেকে ভেঙে পড়তে দিই না। সাত-আট বছর আগে কাউলাতে শুটিং করতে গিয়ে বাইক অ্যাক্সিডেন্ট করি। হাঁটুতে মারাত্মক আঘাত পাই। সেই সময় চিকিৎসক আমাকে বলেছিলেন ৩০ দিনের রেস্ট নিতে।’

তবে ব্যস্ত শিডিউলের কারণে মাত্র তিন দিনের বিশ্রাম নিতে পেরেছিলেন নিশো। তিন দিন পরই শুটিংয়ে ফিরতে হয় তাঁকে। নিশো বলেন, ‘ওই সময় এক মাস শুটিংয়ে গ্যাপ দেওয়া মানে হলো বড় অপরাধে অপরাধী হয়ে যাওয়া। তা ছাড়া, আমি নিজের প্রতি একটু উদাসীন ছিলাম। কাজ চালিয়ে যাচ্ছিলাম, আর লিগামেন্ট ইস্যু যেহেতু, তাই কিছু এক্সারসাইজ করতাম। একটা পর্যায়ে আমি ভেবে নিয়েছিলাম, হয়তো পা ঠিক হয়ে গেছে।’

তবে পুরোপুরি ঠিক হয়নি। মাঝে মাঝেই হাঁটুর সমস্যা কাবু করে ফেলে নিশোকে। গত কয়েক বছরে বেশ কয়েকবার বিরূপ পরিস্থিতিতে পড়তে হয়েছে তাঁকে। নিশো বলেন, ‘এটা অনেকটা ইলেকট্রিক শকের মতো। যখন হয়, তখন ইলেকট্রিক শকের মতো আমাকে ফেলে দেয়। আশফাক নিপুনের একটা কাজ করতে গিয়ে এমনটা হয়েছে, অমির একটা কাজের সময় হয়েছে। তখন আমি নাটক করি। ‘সুড়ঙ্গ’ সিনেমার পর যখন ক্রিকেট খেলতে গেলাম, তখন একবার অ্যাক্সিডেন্ট ঘটে। তারপরও আমি সব সময় ভাবি, আমি ঠিক হয়ে গেছি। সর্বশেষ কিছু দিন আগে আমার ছেলের সঙ্গে বাসায় ফুটবল খেলছিলাম। তখন একটু বাজেভাবেই ইনজুরড হই। সব মিলিয়ে মনে হচ্ছে, আমার রেস্টে থাকাটা ইমপরট্যান্ট।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন