You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কলা নাকি খেজুর, কোনটা স্মার্ট স্ন্যাক?

কাজের ফাঁকে হালকা স্ন্যাক খাওয়া হলে কাজে মনোযোগ ধরে রাখা সহজ হয়। হুট করে মেজাজ হারানোর ভয়ও থাকে না তেমন। তাই কাজের ফাঁকে খাওয়ার জন্য স্বাস্থ্যকর স্ন্যাকসের ব্যবস্থা রাখা ভালো।

হয়তো অফিসে কাজ করছেন, চট করে নিচে গিয়েই একটা কলা নিয়ে আসতে পারেন। কেউ আবার বাড়ি থেকে নিয়ে আসেন খেজুরের মতো শুকনা কিছু। এমন শুকনা খাবার অফিসেও রেখে দেওয়া যায়।

ব্যবস্থা যেটিই হোক, সময়মতো স্ন্যাক খেলে কাজের সুবিধাই হবে আপনার। তবে এই দুই ফলের মধ্যে কোনটা ভালো, এমন প্রশ্ন জাগতেই পারে আপনার মনে। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাচ্ছেন টাঙ্গাইলের কুমুদিনী সরকারি কলেজের গার্হস্থ্য অর্থনীতি বিভাগের প্রধান শম্পা শারমিন খান।

কলা

  • কলা সহজপাচ্য খাবার।
  • এই ফল খেলে সহজেই শক্তি মেলে।
  • এতে আছে প্রচুর পরিমাণ পেকটিন। পেকটিন হলো দ্রবণীয় আঁশ।
  • আঁশ থাকার কারণে কোষ্টকাঠিন্য এড়াতেও সহায়তা করে এই ফল।
  • কলা খেলে বেশ কিছুটা সময়ের জন্য পেট ভরা থাকে। তাই কলা ওজন কমানোর জন্যও উপকারী এক খাবার।
  • পটাশিয়াম এবং বিভিন্ন খনিজ উপাদানেরও দারুণ উৎস কলা।
  • ধোয়াধুয়ির ঝামেলা ছাড়াই আপনি ঝটপট একটা কলা খেয়ে নিতে পারেন।
  • খেজুরের চেয়ে এর দামও কম।

খেজুর

  • খেজুর উপকারী ফল হলেও ক্ষুধা মেটাতে কেবল দু–একটি খেজুর খেলে চলে না।
  • মিষ্টি ফল বেশি পরিমাণে খেলে রক্তে শর্করা বাড়ার ভয় থাকে।
  • আকারে ছোট হলেও খেজুরের জন্য একই কথা প্রযোজ্য।
  • খেজুর থেকে পাওয়া শর্করা লম্বা সময় ধরে শক্তি জোগালেও খুব বেশি পরিমাণ না খাওয়াই ভালো।
  • ভাত, রুটি, আলু এবং অন্যান্য অনেক খাবার থেকেই আমরা শর্করা গ্রহণ করছি রোজ। এর সঙ্গে কোনো মিষ্টি ফল বেশি পরিমাণে যোগ হলে আপনার গ্রহণ করা মোট শর্করার পরিমাণ বেড়ে যাবে।
  • সব দিক বিবেচনায় স্ন্যাক হিসেবে খেজুর দিয়ে ক্ষুধা মেটানোটা বুদ্ধিমানের কাজ না-ও হতে পারে।
  • যদিও খেজুরে আছে আঁশ, খনিজ উপাদান, পটাশিয়াম এবং খানিকটা ক্যালসিয়াম। তারপরও রক্তের শর্করার দিকটা মাথায় রাখা প্রয়োজন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন