You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বিভুরঞ্জন সরকার ও গণমাধ্যমের আমরা

রাজধানীর একটি শ্মশানে জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও কলাম লেখক বিভুরঞ্জন সরকারের শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়েছে শনিবার সন্ধ্যায়। অনেকের মধ্যে আমিও সেখানে উপস্থিত ছিলাম। পেশাগত কারণেই মূলত তার জীবনের একটি অধ্যায় খুব কাছ থেকে দেখা। অজস্র স্মৃতি ঘিরে আছে এ নিবন্ধ লেখার সময়। তবে এখানে কোনো স্মৃতিচারণ করব না।

এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, তিনি স্বেচ্ছামৃত্যুর পথ বেছে নিয়েছেন। গণমাধ্যমে পাঠানো সর্বশেষ লেখায় যা বলে গেছেন, সেটাকে তার ‘সুইসাইড নোট’ বলেই গণ্য করা হচ্ছে। এতে ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে সংকটে পর্যুদস্ত হওয়ার কথা অকুণ্ঠিতভাবে সামনে এনেছেন তিনি। গণমাধ্যমে দীর্ঘ নেতিবাচক অভিজ্ঞতার কথা বলতে গিয়ে এর গভীর সংকটের দিকেও সবার মনোযোগ আকর্ষণ করতে চেয়েছেন। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হয়েছে ব্যাপক আলোচনা। এ সংক্রান্ত কিছু আলোচনা এখানেও হতে পারে।

বিভুরঞ্জন সরকারের মতো বহু সাংবাদিক (প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক, রেডিও, অনলাইন মিলিয়ে) নানান সংকট মোকাবিলা করেই এ খাতে কর্মরত। গণমাধ্যম মালিকদেরও আরেক ধরনের সংকট মোকাবিলা করতে হচ্ছে। অভিযোগ রয়েছে তাদের পরস্পরের বিরুদ্ধে। গণমাধ্যমের প্রধান অংশীজন পাঠক, দর্শক, শ্রোতাদের দিক থেকে আবার অভিযোগ রয়েছে এ দুই পক্ষের বিরুদ্ধে। তাদের আস্থার জায়গায় ধস নেমেছে বলেও মনে হয়। এ ক্ষেত্রে বিগত সরকারের দীর্ঘ শাসনামলের অভিজ্ঞতাটি বিশেষভাবে আলোচিত। গণমাধ্যম মালিক তো বটেই; কর্মরত সাংবাদিকদের একাংশও এখন জনতার কাঠগড়ায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন