চট্টগ্রাম বন্দর: বিদেশি অপারেটর নিয়ে কেন বিতর্ক

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৫ আগস্ট ২০২৫, ১০:২১

বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্রবন্দর চট্টগ্রামের চারটি কনটেইনার টার্মিনালে বিনিয়োগ ও পরিচালনার জন্য বিদেশি অপারেটর নিয়োগ নিয়ে দেশে বিতর্ক চলছে। গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের তৃতীয় দফার শাসনামলে এসব অপারেটরের নিয়োগপ্রক্রিয়া শুরু হয়। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সেই প্রক্রিয়া এগিয়ে নিচ্ছে। এ নিয়ে দেশের শ্রমিক সংগঠন, পেশাজীবী ও রাজনৈতিক মহলে আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। এই বিতর্ক ও প্রশ্ন কেন তৈরি হলো, সরকার কী চাইছে আর বিরোধিতাকারীদের আপত্তিই–বা কোথায়—এগুলোর উত্তর খুঁজেছেন এই প্রতিবেদক। চট্টগ্রাম বন্দরের তথ্য, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) পরিসংখ্যান, বিশ্বব্যাংকের সমীক্ষার প্রতিবেদন ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে প্রশ্ন-উত্তরের আলোকে এ বিষয়ে আলোচনা করা যাক।


প্রশ্ন : চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে কেন এত আলোচনা?


উত্তর: বাংলাদেশের তিনটি সমুদ্রবন্দর রয়েছে। এই তিনটি হলো চট্টগ্রাম, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দর। এই তিনটির মধ্যে সবচেয়ে পুরোনো হলো চট্টগ্রাম বন্দর। এটির প্রাতিষ্ঠানিক যাত্রা শুরু ১৮৮৮ সালে। মোংলা চালু হয় ১৯৫০ সালে। পায়রা বন্দর যাত্রা শুরু করে ২০১৬ সালে।


তিন বন্দরের মধ্যে পায়রায় এখনো টার্মিনাল নির্মাণ করা হয়নি। সেখানে বহির্নোঙরে বড় জাহাজ থেকে ছোট জাহাজে পণ্য স্থানান্তর করা হয়, পরে বিভিন্ন ঘাটে নিয়ে পণ্য খালাস করা হয়। কনটেইনার খালাসের সুবিধা নেই। মোংলায় বহির্নোঙরে পণ্য খালাসের পাশাপাশি জেটিতে সীমিতভাবে কনটেইনার জাহাজ ভেড়ানোর সুবিধা রয়েছে। তিন বন্দরের মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরে সুবিধা সবচেয়ে বেশি।


চট্টগ্রামে কনটেইনার পণ্য পরিবহন শুরু হয় ১৯৭৭ সালের মার্চে। শিপিং-বিষয়ক পুরোনো সংবাদমাধ্যম লয়েডস লিস্ট-এর তালিকা অনুযায়ী, কনটেইনার পরিবহনের সংখ্যায় বৈশ্বিক ক্রমতালিকা অনুযায়ী এই বন্দরের অবস্থান এখন ৬৭তম। এই তালিকায় মোংলা নেই।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও